Monday, May 29, 2017

রেসিপি : "' মশলা করলা "'


               রেসিপি : "' মশলা করলা "' 





করলা সবজিটা খেতে পছন্দ করে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। তেতো স্বাদের জন্য এই সবজিটি খেতে চান না অনেকেই। অথচ এই সবজির রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ। সাধারণত করলা ভাজি করে খাওয়া হয়। একইরকম ভাজি খেতে খেতে একঘেয়ামি চলে আসতে পারে। একটু অন্যরকম করে রান্না করতে পারেন এই সবজিটি। ভিন্নভাবে রান্নার রেসিপিটি আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

উপকরণ:

২টি করলা

১টি পেঁয়াজ কুচি

তেল

১/২ চা চামচ গরম মশলা

১ চা চামচ মরিচ গুঁড়ো

৪ টেবিল চামচ তেঁতুলের রস

১ চা চামচ আদা রসুনের পেস্ট

১/৪ চা চামচ হলুদের গুঁড়ো

২ টেবিল চামচ গুঁড়

প্রণালী:

১। করলা পাতলা করে গোল করে কেটে নিন।

২। গরম পানিতে করলার রিঙগুলো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সিদ্ধ করুন।

৩। চুলায় তেল গরম হয়ে আসলে এতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিন।

৪। পেঁয়াজ নরম হয়ে আসলে আদা রসুনের পেস্ট দিয়ে নাড়ুন।

৫। এরপর এতে হলুদের গুঁড়ো, মরিচের গুঁড়ো, গরম মশলার গুঁড়ো দিয়ে দুই মিনিট রান্না করুন।

৬। তারপর তেঁতুলের রস এবং গুঁড় দিয়ে দিন।

৭। সিদ্ধ করলা মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ৫ মিনিট রান্না করুন।

৮। নামিয়ে ধনেপাতা কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন মশলা করলা।

Labels:

রেসিপি : "' লিচি মুজ কেক "'


              রেসিপি : "' লিচি মুজ কেক "'



# স্পঞ্জ কেক বেইস তৈরি করতে লাগবে

• ২ টি ডিম
• ১ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার
• ১/৪কাপ ময়দা
• ১/৪ কাপ চিনি
• ১/২ চাচামচ বেকিং পাউডার
• ১/২ চাচামচ ভ্যানিলা এসেন্স
• ১/২ চাচামচ অরেঞ্জ এসেন্স
• এবং তলা আলাদা করা যায় এমন কেক প্যান

# প্রণালি

-ওভেন ১৮০ ডিগ্রীতে প্রিহিট করে নিতে হবে।কেক প্যান বাটার মাখিয়ে,ময়দা ছিটিয়ে গ্রিজ করে নিতে হবে।
ডিমের সাদা অংশ কুসুম থেকে আলাদা করে ভালো মত চিনি দিয়ে বিট করতে হবে ৫ মিনিট। ভাল ভাবে ফোম হয়ে আসলে ডিমের কুসুম এবং এসেন্স দিয়ে বিট করতে হবে ৩০ সেকেন্ড।
-আলাদা বাটিতে ময়দার সাথে , কর্নফ্লাওয়া্র, বেকিং পাউডার ভালো মত মিশিয়ে নিতে হবে।
-এরপর ডিমের ফোমের মধ্যে মধ্যে অল্প অল্প করে ময়দা দিয়ে ভালো মত ফোল্ডিং করে করে মেশাতে হবে।
-এর পর কেক প্যানে কেক এর মিশ্রন ঢেলে ভালো মত ট্যাপ করে ১৫ মিনিট অথবা কেক এ টুথপিক দিয়ে চেক করে হয়ে আসলে নামিয়ে ঠান্ডা হয়ে দিতে হবে।
লিচি মুজ তৈরি করতে লাগবে
• ফ্রেশ লিচু কুচি ১৫টি
• লিচুর রস ১/৪কাপ(লিচু কুচি করার সময় যে রস বের হবে সেটা)
• হুইপড ক্রিম ৩কাপ
• পানি ১/৪কাপ
• চিনি ৪টেবিল স্পুন অথবা স্বাদ মত.
• জিলেটিন / আগার আগার ১ টেবিল চামচ

# প্রণালি

-ক্রিমের সাথে চিনি মিশিয়ে ভালো মত বিট করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত "স্টিফ পিক" হয় (৫ মিনিট). চুড়ার মত হয়ে আসলে কম স্পিডে বিট করে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।(অথবা ক্রিম এর প্যাকেটের নির্দেশ মত বানাতে হবে)
আগার আগার / জিলেটিন কিছুক্ষণ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
-একটি পাতিলে পানি, চিনি, লিচুর রস ঢেলে গরম করতে হবে।
-চুলা থেকে নামিয়ে জিলেটিন দিয়ে ভালো মত নাড়তে হবে যাতে জিলেটিন মিশে যায়। ঠান্ডা করতে হবে।
-এখন হুইপডক্রিম, লিচুকুচি আর জিলেটিন মিশ্রন মিশিয়ে নিতে হবে।
-কেক প্যান প্রথমে কেক দিয়ে এর উপর হুইপডক্রিম মিশ্রন দিয়ে স্পাচুলা দিয়ে ভালো মত সমানভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।
-ফ্রিজে ৫ ঘন্টা বা সারারাত রেখে দিতে হবে।
জেলি তৈরি করতে লাগবে
• লিচুর রস ১/৪কাপ (লিচু কুচি করার সময় যে রস বের হবে সেটা)
• পানি ১/৪কাপ
• চিনি ২ টেবিল স্পুন অথবা স্বাদ মত.
• জিলেটিন / আগার আগার ১ চা চামচ
• জেলি পাউডার ১ চা চামচ

# প্রণালি

-আগার আগার / জিলেটিন কিছুক্ষণ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
-একটি পাতিলে পানি, চিনি, লিচুর রস ঢেলে গরম করতে হবে।
-চুলা থেকে নামিয়ে জেলি পাউডার, জিলেটিন দিয়ে ভালো মত নাড়তে হবে যাতে সব মিশে যায়।
- ঠান্ডা করতে হবে।
-মুজ কেক এর চারদিকে বিচি ছাড়া লিচু সাজিয়ে জেলি মিশ্রন খুব আস্তে করে ছড়িয়ে দিয়ে ফ্রিজে ৩-৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে।
-এরপর কেটে পরিবেশন করতে হবে।

Labels:

রেসিপি : "' আলু মটর "'

                    রেসিপি : "' আলু মটর "'



যা যা লাগবে-

বড় সেদ্ধ আলু-৪-৫টি
সেদ্ধ মটরশুটি- ১ কাপ, 
পেঁয়াজ কুচি -২ টেবিল চামচ,
রসুন বাটা- ১ চা চামচ,
আদা বাটা -আধা চা চামচ,
জিরা বাটা- আধা চা চামচ,
টমেটো -১টি বড় টমেটোরর কুচি
মরিচের গুঁড়ো- ১ চা চামচ,
গরম মসলা গুঁড়ো- আধা চা চামচ,
হলুদের গুঁড়ো -সামান্য,
তেল -দুই টেবিল চামচ,
পানি -পরিমাণমতো,
ধনেপাতা কুচি- দেড় চা চামচ ও
লবণ স্বাদমতো।

যেভাবে করবেন-

প্রথমে একটি প্যানে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। এখন এতে আদা কুচি,রসুন বাটা, টমেটো কুচি ও দিয়ে কষাতে থাকুন। কষানো হয়ে গেলে এতে সেদ্ধ আলু ও সেদ্ধ মটরশুটি দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর এতে লবণ, মরিচের গুঁড়ো, হলুদের গুঁড়ো ও গরম মসলা গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে পানি দিয়ে দিন।১০ মিনিট পর এর ওপরে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে আরো দুই মিনিট রান্না করুন। এবার চুলা থেকে নামিয়ে একটি বাটিতে ঢেলে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার আলু মটর।সকালের নাস্তায় রুটি-পরোটার সাথে কিংবা দুপুরের ভাতের সাথে বেশ জমবে আলু মটর।

Labels:

রেসিপি - ''' জিঞ্জার চিকেন '''


             রেসিপি - ''' জিঞ্জার চিকেন ''' 😊



যা লাগবে :

মুরগি ১ টি ( ছোট পিস করে কাটা , ১ কেজি পরিমান ) 
পেয়াজ বাটা ৪ টেবল চামচ 
রসুন বাটা ১ টেবল চামচ
আদা ছেচা ১ টেবল চামচ
আদা মিহি কুচি ( লম্বা করে কাটা ১ টেবল চামচ পরিমান ) 
টক দই ১/৩ কাপ 
হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
মরিচ গুড়া ২ চা চামচ ( কম করেও দিতে পারেন , আমি কাশ্মিরি লাল মরিচ গুড়া দেই তাতে রং টা অনেক সুন্দর হয় , ঝাল ও হয় না ) 
ধনিয়া গুড়া হাফ চা চামচ
গোলমরিচ গুড়া হাফ চা চামচ
কাচামরিচ কুচি অল্প 
লবন স্বাদমত 
তেল ১/৩ কাপ ( আরো কমিয়েও নিতে পারেন)

প্রণালী :

প্রথমে হাড়িতে তেল দিন , গরম হয়ে গেলে এবার এতে বাটা পেয়াজ আর রসুন দিয়ে রান্না করুন পেয়াজ টার রং হালকা বাদামী হবার আগ পর্যন্ত , পেয়াজ এর রং চলে আসবে যখন মুরগির পিস গুলো দিয়ে নারাচারা করে এতে টক দই , গুড়া মশলাগুলো দিয়ে রান্না করুন ৫ মিনিট . এবার আদা ছেচা আর হাফ কাপ গরম পানি দিয়ে নারাচারা করে চুলার আঁচ কমিয়ে রান্না করুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট ( ফার্ম এর মুরগি হলে ১৫ মিনিটেই হয়ে যাবে ) 
১৫ মিনিট পর মিহি আদা কুচি আর অল্প কিছু কাঁচামরিচ কুচি ছিটিয়ে দিন! 
নামিয়ে গরম গরম রুটি ,ভাত আর সালাদের সাথে পরিবেশন করুন মজার জিনজার চিকেন !

Labels:

রেসিপি : ভেজিটেবলস চীজ ওমলেট ক্রেপার রোল


রেসিপি : ভেজিটেবলস চীজ ওমলেট ক্রেপার রোল

ইফতারে যারা তেলে ভাজা খাবার কম খেতে চাও,তাদের জন্য আমার এই রেসিপিটি।ঝাল এবং ইয়াম্মি একটি আইটেম।"ভেজিটেবিলস ক্রেপার- চীজ ওমলেট রোল"। ইফতারের জন্য হেলদি একটি ইফতার।





উপকরণ :

ক্রেপারের জন্য :-----------------------

ময়দা ১ কাপ
ডিম ১টি (ফেটানো)
লবন আন্দাজ মত
গোলমরিচ গুড়াঁ ১/২ চা চামচের কম।
পানি প্রয়োজন মত ( গোলা করতে যা লাগে)
ক্যাপ্সিকাম ২টেবিল চামচ
গাজর কুচি (ছোট মটর সাইজ করে)
ধনেপাতা কুচি ১টেবিল চামচ
পিয়াজঁ কুচি ১ টেবিল চামচ ( ইচ্ছে)
১/২কাপ লিকুইট দুধ

ওমলেট :

ডিম দুইটি
পিয়াজঁ কুচি ১টি
হলুদ গুড়াঁ দুই চিমটি
ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ
কাচাঁমরিচ কুচি ২ টি
লবণ আন্দাজ মত
আরো লাগবে, চীজ স্লাইস কয়েকটি

পদ্ধতি :----------

১:প্রথমে,ক্রেপের গোলা তৈরি করে নিতে হবে।ক্রেপের উপকরণ গুলো পানি ছাড়া একটি বাটতে নিয়ে মিশায় নিতে হবে এবং অল্প অল্প পানি দিয়ে পাটসাপ্টার গোলার মত গোলা তৈরি করে নিন।ঢেকে ২০ মিনিট রেখে দিন।
২:এবার একটি প্যানে তেল ব্রাশ বড় গোল চামচে করে ১, ১/২ চামচ মত গোলা দিয়ে প্যান গুরিয়ে গুরিয়ে রুটি মত করে নিন। ঢেকে দিন কাচাঁভাব পরিবর্তন হলে উল্টায় দিন।২-৩সেকেন্ড রেখে নামিয়ে নিন একটি ট্রেতে।
৩: অন্য প্যানে অল্প তেল গরম করে একটি রুটি আন্দাজে ডিমের মিশ্রণ দিন রুটি মত গোল করে নিন।ঢেকে দিন অমলেট হয়ে গেলে নামিয়ে নিয়ে রুটি উপর দিন এবং চীজ স্লাইস দিয়ে ক্রেপার রোল করে নিন।একই পদ্ধতিতে বাকীটি করে নিন।
৪:এবার ক্রেপার ছুরি দিয়ে কেটে নিন।
৫:বিকালের নাস্তায় কিংবা ইফতারে সসের সাথে পরিবেশন করুন।

Labels:

রেসিপি : ''' নাচস '''

                   রেসিপি : ''' নাচস '''

   


পরিবেশন - ৬ জন এর জন্য

উপকরণ :

ময়দাঃ ৩ কাপ
অলিভওয়েলঃ/ভেজিটেবল অয়েলঃ ১ টেবিল চাঃ
কর্ণ ফ্লাওয়ারঃ ১ কাপ
লবনঃ স্বাদ মত
পানিঃ ১ কাপ এর একটু বেশি
তেলঃ ১ কাপ

প্রণালী :

ময়দা, লবন, কর্ণ ফ্লাওয়ার, অলিভওয়েল দিয়ে ভালমত
ময়ম দিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ময়দা মাখিয়ে ২০
মিনিট ঢেকে রেখে দিন। এরপর ৮/১০ রুটির মত বেলে
তাওয়ায় হাল্কা করে শেকে নিন। এবার নাচস এর মত
তিনকোনা করে ছুরি দিয়ে কেটে রাখুন। কড়াইতে ডুবো
তেলে ভেজে তুলুন। মনে রাখবেন যখন নাচস তেলে
ছাড়বেন তখন তেলটা যেন হাল্কা গরম থাকে। নাচস
ছাড়ার পর তেল গরম হলে অসুবিধা নেই। এভাবে ভাজলে
নাচস ফুলে উঠবে না।

কিমার রেসিপি

মুরগির কিমাঃ তিনটি বুকের মাংশ পরিমান।
তেলঃ ৩ টেবিল চামচ।
লবনঃ স্বাদ মত
রশুনঃ চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ।
টম্যাটো পেস্টঃ ১ কাপ
কিষান চীজঃ ১ প্যাক
পেঁয়াজ ছোট কিউব করে কাটাঃ ১কাপ
মজারেলা চীজঃ উপরে ছড়িয়ে দেবার জন্য।
টমেটো সসঃ ২ টেবিল চামচ।
গোলমরিচঃ আধা চা চামচ

প্রণালী :

কড়াইতে তেল নিয়ে রসুন হাল্কা করে ভেজে মুরগির
কিমা ছেড়ে দিন।লবন দিয়ে ৫/৬ মিনিট কিমা ভেজে
টম্যাটো ছেড়ে দিন। ফুটে উঠলে কিষাণ চিজ দিয়ে দিন।
চীজ গলে গেলে টম্যাটো সস ও গোলমরিচ গুড়ো দিয়ে
নামিয়ে নিন। গরম থাকতেই প্লেটে বেড়ে মযারেলা
চীজ দিয়ে নাছস সহ পরিবেশন করুন।

Labels:

রেসিপি : ''' মিষ্টি বুন্দিয়া '''


                রেসিপি : ''' মিষ্টি বুন্দিয়া ''' 




মিষ্টি বুন্দিয়া তো আমাদের অনেকের প্রিয়, কিন্তু টক, মিষ্টি, ঝাল , চাট মশ্লার স্বাদে দই বুন্দিয়া কিন্তু অতুলনীয়। বিশেষ করে ইফতারি তে এর তুলনা হয় না।

আমার রেসিপি তে বুন্দিয়া বানিয়ে নিন, শুধু ভাজার পরে চিনির শিরা তে দেবেন না।
অথবা দোকান থেকে ভাজা ,চিনি ছাড়া বুন্দিয়া কিনে নিন।

উপকরণ :

১ কাপ বুন্দিয়া
১ ১/৪ কাপ টক দই ( ঘন অংশটুকু)
১/৪ কাপ পানি
৩/৪ থেকে ১ চা চামচ হোম মেইড চাট মশ্লা
১ টেবিল চামচ পুদিনা পাতা
১/২ চা চামচ ভাজা জীরা গুরা
১/৪ চা চামচ সাদা গোল মরিচ গুড়ো
চিনি স্বাদ অনুযায়ী
১/২ চা চামচ বীট লবন
লবন স্বাদ অনুযায়ী

আরো যা লাগবে -

তেতুলের চাটনি

প্রনালী :

১। দই পানি দিয়ে ফেটে নিন।
২। বুন্দিয়া, তেতুলের চাটনি বাদে সব উপকরণ এক সাথে মিশিয়ে নিন।
৩। দই এর সাথে বুন্দিয়া মিশিয়ে নিন।
উপরে ভাজা জিরার গুড়ো , তেতুলের চাটনি,পেপ্ড়িকা বা শুকনো টেলে নেয়া মরিচ গুড়ো ছড়িয়ে ঠান্ডা পরিবেশন করুন।

টিপস :

১। দই এর মিক্স্চার টা আগে প্রস্তুত করে ফ্রিজে রেখে পরিবেশন এর সময় বুন্দিয়া মিশালে বেশি ভাল হয়।
২। ফ্রিজে রাখলে দই এর মিক্স্চার টা ঘন হয়ে যায় । তাই প্রয়োজন মত পরে অল্প পানি মিশিয়ে নেয়া যেতে পারে।



Labels:

রেসিপি : ''' নুডুলস পিৎজা '''

            রেসিপি : ''' নুডুলস পিৎজা '''

উপকরণ :

১. ২ কাপ সিদ্ধ করা নুডুলস অথবা স্প্যাগেটি,
২. ১ টি ডিম,
৩. শুকনা ওরিগানো পরিমাণ মতো (ইচ্ছা),
৪. পার্মেজান চিজ ২, ৩ টেবিল-চামচ (ইচ্ছা),
৫. লবণ স্বাদ মতো,
৬. গোলমরিচ-গুঁড়া স্বাদ মতো,
৭. ক্যাপসিকাম গোল করে কাটা পরিমাণ মতো,
৮. টমেটো সস বা পিৎজা সস ৩,৪ টেবিল-চামচ,
৯. সসেজ-কুচি (ইচ্ছে),
১০. তেল পরিমাণ মতো,
১১. মোৎজারেলা চিজ ১ কাপ অথবা ইচ্ছেমতো।

প্রণালী :

> সিদ্ধ নুডুলসের সঙ্গে ডিম ফেটিয়ে লবণ, গোলমরিচ সব উপকরণ মিশিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে।

> ননস্টিক ফ্রাই প্যানে তেল গরম করে নুডুলস দিয়ে চেপে চেপে সমান করে দিন। একপাশ বাদামি ও মচমচে হয়ে আসলে উল্টে দিন। এর উপর পিৎজা সস, মোৎজারেলা চিজ, ক্যাপ্সিকাম এবং সসেজ দিয়ে উপরে আরও কিছু পিৎজা সস ঢেলে ঢেকে দিন।
> চিজ গলে গেলে নামিয়ে প্লেটে রেখে পরিবেশন করুন।

Labels:

রেসিপি : ''' চকোলেট প্যান কেক '''

       রেসিপি : ''' চকোলেট প্যান কেক '''


                                 

উপকরন :

ময়দা – ১ কাপ 
কোকো পাউডার -- ৪ টেবিল চামচ
ডিম – ১ টি
চিনি – ২ টেবিল চামচ,
কুসুম গরম দুধ – আধা কাপ
বেকিং পাউডার – ১ চা চামচ,
লবণ – ৩/৪ চা চামচ,
বাটার - ২ টেবিল চামচ।

প্রনালী :

- প্রথমে ময়দা, কোকো পাউডার, বেকিং পাউডার, লবণ ও চিনি একসঙ্গে চেলে নিন।
- তারপর ডিম ভেঙ্গে দিন ।
- বাটার গলিয়ে দিন ।
- এবার অল্প অল্প করে গরম দুধ ঢেলে পাতলা মিশ্রন তৈরি করুন।
- কেকের মতো মিশ্রন তৈরি করবেন ।
- তবে কেকের থেকে সামান্য পাতলা করলে আরও ভাল হয় ।
- মিশ্রন তৈরি হয়ে গেলে প্যান গরম করুন ।
- মাঝারি আচে প্যান গরম করবেন ।
- পেনে সামান্য তেল ব্রাশ করুন ।
- এবার আপনার ইছছামতো শেপে মিশ্রন ঢালুন ।
- একটু মোটা করে দেওয়াই ভাল এতে কেকের মতো ভাল ফুলবে ।
- আবার বেশি মোটা দিবেন না এতে ভিতরে কাচা থাকতে পারে ।
- উপরের পিঠে বুদবুদ উঠলে প্যানের কেক উল্টিয়ে দিন।
- ঢাকনা দেয়ার প্রয়োজন নেই ।
- বাদামি কালার হয়ে আসলে নামিয়ে নিন।

Labels:

রেসিপি : ''' ওটস মাসালা খিচুড়ি '''

           রেসিপি : ''' ওটস মাসালা খিচুড়ি ''' 



উপকরণ :

ওটস ১ কাপ, পিয়াজ ছোট ৩ টি,আদা রসুন বাটা ১ চা চামচ,দারচিনি ১ টুকরো,এলাচি ১ টি,তেজপাতা ১ টি,টমেটো ৩ টি,ফুলকপি ১/২ কাপ,মরিচ ২ টি,হলুদ গুড়া ১/২ চামচ,মরিচ গুড়া ১/২ চামচ,জিরা গুড়া ১/২ চামচ,গোলমরিচ গুড়া ১/২ চা চামচ,লবন ১ চা চামচ,সয়াবিন তৈল ২ টেবিল চামচ।পানি ২ কাপ।ধনিয়াপাতা ২ চা চামচ।

প্রণালী :

সসপ্যান এ তৈল দিয়ে পিয়াজ ও দারচিনি,এলাচি,তেজপাতা দিন পিয়াজ হালকা লাল হলে একটু পানি দিয়ে এতে ওটস ছাড়া বাকি সব মসলা ও সবজি দিয়ে দিন, চুলা মাঝারি আচে রেখে ৫ মিনিট রান্না করুন,এরপর ওটস দিয়ে দিন ভালো করে মিক্স করে ২ কাপ পানি দিয়ে দিন ও চুলা অল্প আচে রেখে ১০ মিনিট রান্না করুন। এরপর লবন দেখে নিন ঠিক থাকলে নামিয়ে ধনিয়া পাতা কুচি উপরে ছিটিয়ে পরিবেশন করুন দারুন মজাদার ওটস মাসালা খিচুড়ি।

বি:দ্র: বাচ্চাদের জন্য রান্না করলে সব ধরনের মরিচ বাদ দিয়ে রান্না করলেই হবে।


Labels:

Thursday, May 25, 2017

মজাদার কাচকি মাছের চচ্চরি রেসিপি

       মজাদার কাচকি মাছের চচ্চরি রেসিপি

আমরা যতই বিরিয়ানি, কাবাব, চিকেন ফ্রাই খাই না কেন ; শেষ পর্যন্ত খাবারের পাতে আটপৌড়ে খাবারের আবেদনই আলাদা । এমনই একটি আটপৌড়ে খাবার কাচকি মাছের চচ্চরি । স্বাদ ও পুষ্টি – দুটোতেই অতুলনীয় এই আইটেমটি। ছোট বড় সবার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে  ।


উপকরন :

-কাচকি মাছ- আধা কেজি

-পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ

-রসুন কুচি- ২ চা চামচ

-হলুদ গুড়ো- দেড় চামচ

-ধনে গুড়ো- ১ চা চামচ

-জিরা গুড়ো- আধা চা চামচ (না দিলেও সমস্যা নেই)

-কাঁচামরিচ ফালি- পরিমানমত

-লবন ও সয়াবিন তেল – পরিমানমত

প্রনালী :

কাচকি মাছ ভালো করে ধুয়ে কিছুক্ষন লবন মাখিয়ে রাখুন। তারপর আরো একবার ধুয়ে  সব মশলা ,কাঁচামরিচ ফালি, পেঁয়াজ, রসুন ও সয়াবিন তেল মাছের সাথে মিশিয়ে আরো কিছুক্ষন রেখে দিন। ১০ মিনিট এভাবে রেখে দেয়ার পর একটি ননস্টিক প্যানে মশলামাখানো মাছ দিয়ে দিন। দু একবার হালকা ভাবে নেড়ে দিয়ে অল্প পানি দিন। ঢেকে দশ মিনিট মাঝারি আঁচে রান্নাকরুন। নামানোর একটু আগে দু/তিনটি লেবু পাতা দিয়ে আরো একবার নেড়ে দিন। ধনে পাতা দিয়ে নামিয়ে গরমগরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন মজাদার আর ইয়াম্মি কাচকি মাছ ভুনা। গরম ভাতের সাথে খেতে খুবই সুস্বাদু ।

দেশী বিদেশী রেসিপি পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন

Labels:

মজাদার খাবার ভেজিটেবল পট পাই রেসিপি

মজাদার খাবার ভেজিটেবল পট পাই রেসিপি

বিকেলে চা এর সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন । এটি তৈরি করতে একটু সময় লাগলেও খেতে কিন্তু অতুলনীয়। তাহলে শিখে নিন, কীভাবে তৈরি করবেন মজাদার ভেজিটেবল পট পাই।


উপকরণ :

(১) খামির এর জন্য লাগবে :

২ কাপ ময়দা
১/৪ কাপ মার্জারিন / বাটার
১/৩ ঠান্ডা পানি
১/৪ চা চামুচ লবন
উপরের সব উপকরণ মাখিয়ে নিয়ে খামির বানান। এই খামির দিয়ে ছোট করে গোল রুটি বানিয়ে নিন। রুটিটা বেশি পুরু হবে না আবার খুব বেশি পাতলাও হবে না। ছোট কাটার দিয়ে সাইজ ঠিক করে নিবেন। যেমন আপনি বানাতে চান ছোট কিংবা বড়। ১ টা পাই এর জন্য ২ টি রুটি লাগবে। ১ টি একটু বড় আরেকটি একটু ছোট ।

(২) ফিলিং এর জন্য লাগবে :

বরবটি,ব্রকলি , গাজর ,মটরশুঁটি পরিমান মত সিদ্ধ করে নেয়া ১ কাপ ( বেশিও নেয়া যাবে, ভিন্ন সবজিও নিতে পারেন )
রসুন কুচি ২ টেবিল চামচ
ময়দা ১ টেবিল চামচ
মাখন ২ চা চামচ
লবন স্বাদমত
অল্প গোল মরিচ টালা গুড়া
ড্রাই ওরেগানো গুড়া হাফ চা চামচ

প্রণালী :

প্যান এ ঘি দিয়ে তাতে রসুন কুচি দিন। ১ মিনিট ভেজে নিন। লাল করবেন না। এখন এতে ময়দা, ড্রাই ওরেগানো গুড়া, গোল মরিচ টালা গুড়া দিয়ে আর ১/৪ কাপ পানি দিয়ে খুব ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। গ্রেভি টাইপ হবে মিশ্রনটা। চুলার আঁচ কম রাখবেন না হলে পুরে যেতে পারে। এটা যখন হালকা ঘন হতে থাকবে তখন সিদ্ধ সবজি, স্বাদমত লবন দিয়ে নাড়াচাড়া করে প্যানে সস দিয়ে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। একদম কম আঁচে রান্না করুন, আরো ২ মিনিট।  রান্না হয়ে গেলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন।

এবার খামির দিয়ে তৈরি করা গোল রুটি পাই বানানোর খাপে পুরে নিন। আগে বানিয়ে রাখা সবজির পুর দিয়ে রুটির সাইডে হালকা পানি দিয়ে উপরে আরেকটা রুটি দিয়ে কাটা চামচ দিয়ে চেপে উপরের রুটিটা সিল করে নিন। ঢাকনা লাগানোর মতন করে।

ওভেন আগে ২০০ ডিগ্রীতে প্রি হিট করে নিবেন। এবার বেকিং ট্রেতে দিয়ে বেক করুন ৩৫ মিনিট। গোল্ডেন ব্রাউন হলে নামিয়ে নিন।

Labels:

ইলিশ মাছের দোপেয়াজা রেসিপি

           ইলিশ মাছের দোপেয়াজা রেসিপি

বাঙালির ভোজনবিলাসে ইলিশ না হলে যেন চলেই না। একই ইলিশের হাজার রকমের রান্না। সব রান্নাই সহজ এবং সুস্বাদু। তারই ধারাবাহিকতায় আজ থাকছে ইলিশ মাছের দোপেয়াজা রেসিপি।




উপকরণ :

লবণ ও হলুদ দিয়ে ইলিশ মাছ ভাজা ১২ টুকরো, পেঁয়াজ বাটা ২৫০ গ্রাম, আদা বাটা ১ চা চামচ , রসুন বাটা ১ চা চামচ, টমেটো টুকরো করা ৫০০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ ৪ টি, সয়াবিন তেল পরিমাণ মতো, মরিচ গুড়া পরিমানমতো, ধনে বাটা ১ টেবিল চামচ, জিরা বাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদের গুড়া ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি :

প্রথমে ১২ টুকরো ইলিশ মাছ অল্প লবণ ও হলুদ দিয়ে মাখিয়ে তেলে লাল করে ভেজে নিন। মাছগুলো তুলে আলাদা করে রাখুন। কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ বাটা, আদা বাটা, রসুন বাটা, ধনে বাটা, জিরা বাটা, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া ও লবণ দিন। পানি দিয়ে ভালোমতো মশলা কষান। মশলা কষানো হলে তাতে ২টি টমেটো কেটে দিয়ে দিন। আবারো ভালোমতো মশলা কষান। মশলা কষানো হয়ে গেলে এতে ভাজা মাছগুলো দিয়ে দিন। হালকা হাতে মেশান। এরপর ১ কাপ পানি ওপরে ছিটিয়ে দিন। এরপর কাঁচা মরিচ ও বাকি টমেটো কেটে দিয়ে দিন। এবার হালকা আঁচে বসিয়ে রাখুন। তেল উপরে উঠে এলে নামিয়ে গরম পরিবেশন করুন।

Labels:

মজাদার চিকেন ব্রেড বানানোর সহজ রেসিপি

মজাদার চিকেন ব্রেড বানানোর সহজ রেসিপি

চিকেন ব্রেড খাবারটি আমরা সাধারণত কিনেই খেয়ে থাকি। কিন্তু জানেন কি, দারুণ এই খাবারটি চাইলে বাড়িতেই তৈরি করা যায়। এবং খুব সহজে।




উপকরণ :

খামিরের জন্য যা লাগবে –
১. ময়দা ৪ কাপ
২. ঈস্ট ১ টেবিল চামচ
৩. বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ
৪. গুঁড়ো দুধ ২ টেবিল চামচ
৫. কুসুম গরম পানি পরিমানমতো
৬. তেল ৪ টেবিল চামচ
৭. ডিম ২ টি (১টি খামিরের সাথে দিবেন অন্যটি ব্রেডের উপরে ব্রাশ করার জন্য)
৯. চিনি ১ টেবিল চামচ
১০. লবণ দেড় চা চামচ
১১. মুরগীর মাংসের পুরের জন্য যা লাগবে-
১২. চিকেন কিমা-১ কাপ
১৩. পিঁয়াজ মিহি কুচি-১ কাপ
১৪. আদা বাটা- ১ চা চামচ
১৫. রসুন বাটা- ১ চা চামচ
১৬. চিনি- সামান্য
১৭. কর্ণ ফ্লাওয়ার- ৩ টেবিল চামচ পানিতে গুলে নেয়া
১৮. গোল মরিচ গুঁড়া- সামান্য
১৯. তেল ও লবণ পরিমানমত।

প্রস্তুত প্রনালি :

১/ সব উপকরন একত্রে মিশিয়ে খামির তৈরি করে নিন। এবার খামিরটি এলুমিনিয়ামের পাত্রে রেখে ঢেকে গরম জায়গায় (আগুন জ্বালিয়ে গ্যাসের চুলার পাশে) রেখে দিন ২-৩ ঘন্টা। দেখবেন খামির ফুলে ডাবল হয়ে যাবে।

২/ তেল গরম করে পেঁয়াজ দিয়ে দিন। সামান্য লবণ ছিটিয়ে পেঁয়াজ Onion ভাজুন। হালকা ও চকচকে হয়ে গেলে আদা রসুন বাটা ও কিমা দিয়ে দিন। লবণ ও সয়াসস দিয়ে ভালো করে ভাজুন। সামান্য পানি দিন। পানি শুকিয়ে কিমা সিদ্ধ হয়ে গেলে কর্ণ ফ্লাওয়ার, চিনি ও গোল মরিচ গুঁড়ো দিয়ে দিন। ভাজা ভাজা করে নামিয়ে দিন।

৩/ খামির ফুলে ডাবল হয়ে গেলে আবার মথে নিন। এবার খামিরটিকে সমান দুইভাগ করুন। রুটির Bread মাঝখানে ১ কাপ মাংসের পুর দিন। দুইপাশে ফিতার মত কেটে নিন। এবার একপাশ থেকে ফিতা নিয়ে পুরের উপর রাখুন আবার অন্য পাশ থেকে ফিতা এনে তার উপর রাখুন। বেনীর মত ভাঁজ করুন। অন্য ভাগ দিয়ে এভাবে ডিজাইন করুন।

Labels:

অতিথি আপ্যায়নে ঝটপট আরবি পোলাও

  অতিথি আপ্যায়নে ঝটপট আরবি পোলাও

হঠাৎ অতিথি বাসায় চলে এলে গৃহিণীরা ভাবনায় পরে যান যে কি রান্না করবেন। এমন কোন খাবারের আইটেম যা সুস্বাদু ও ঝটপট তৈরি করা যায়। তাই আজ আপনাদের জন্য রয়েছে অতিথি আপ্যায়নে ঝটপট আরবি পোলাও রেসিপি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক রেসিপিটি।



প্রয়োজনীয় উপকরণ :

মাটন বা মুরগি — ৫০০ গ্রাম

কুচানো পেঁয়াজ — ২টি

লাল লঙ্কা — ৫/৬টি

টোম্যাটো সস — ২ টেবিল চামচ

ভাজা ধনে‚ জিরের গুঁড়ো — ২ টেবিল চামচ

কাজুবাদাম — ২ টেবিল চামচ বাটা

গরম মশলা — ১/২ চা চামচ

আদা‚ রসুন‚ কাঁচামরিচ বাটা — ২ টেবিল চামচ

ভাতের জন্য চাল — ২ কাপ

বিন — ১০০ গ্রাম ছোট ছোট টুকরো করা

কড়াইশুঁটি — ২০০ গ্রাম

নারকেলের দুধ — ১-১/২ কাপ

লবণ — স্বাদ অনুযায়ী

প্রস্তুত প্রণালী :

লবণ পানিতে বিন‚ কড়াইশুঁটি আলাদা আলাদা সিদ্ধ করে নিন | চাল একটু শক্ত সিদ্ধ করে ফ্যান ঝরিয়ে নিন |এবারে এই আধসিদ্ধ চালে সিদ্ধ করা সবজি নারকেলের দুধ লবণ দিয়ে রান্না করুন | ঝরঝরে ভাত হবে | আদা‚ রসুন‚ কাঁচামরিচ বাটা‚ লবণ দিয়ে মাংসটা মেখে নিয়ে গরম তেল হলে ভাল করে কষুন |

পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে তুলে রাখুন | ঠান্ডা হলে হাত দিয়ে গুঁড়িয়ে নিন | দু টেবিল চামচ তেল গরম করে মাংসর জন্যে বাটা মশলাটা কষুন | মাংস ভাজা পেঁয়াজের গুঁড়ো‚ টোম্যাটো সস‚ পানি দিন | মাংস সিদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে তেল বেরিয়ে আসবে |

পরিবেশনের সময় ভাত পরিবেশনের পাত্রে রেখে মাংস ভাতের ওপরে ঢেলে দিন |

Labels:

সহজেই তৈরি করুন সুজির মোহনভোগ

     সহজেই তৈরি করুন সুজির মোহনভোগ

মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে যারা ভালোবাসেন, মোহনভোগ তাদের অনেকের কাছেই প্রিয়। সুজি দিয়ে সহজেই তৈরি করা যায় বলে সময়ও কম লাগে আর স্বাদে তো অনন্য। তাই বিকেলের নাস্তা, ঘরোয়া আড্ডা বা অতিথি আপ্যায়নে রাখা যেতে পারে এই খাবারটি।




উপকরণ :

সুজি আধা কেজি, চিনি আধা কেজি বা চাইলে বেশি দিতে পারেন। ঘি ২ কাপ, পেস্তা, কাঠ ও কাজুবাদাম কুচি করা ১ কাপ, কিশমিশ আধা কাপ, মাওয়া ১ কাপ মিহি করে গুঁড়ো করা, কনডেন্সড মিল্ক ১ কৌটা, জাফরান গোলাপজলে ভেজানো আধা চা চামচ, এলাচ ৪টি, দারুচিনি, দুধ ঘন করা আধা লিটার, দুই রঙের ফুড কালার সামান্য।

প্রণালি :

প্রথমে একটি পাতিলে ঘি গরম করে তাতে এলাচ ও দারুচিনি দিয়ে হালকা ভেজে তাতে সুজি দিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন। সুজি যখন হালকা সোনালি রঙের হয়ে আসবে তাতে চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন।

যখন সুজি বেশ ভাজা ভাজা হয়ে আসবে তখন তাতে ঘন দুধ, কিছু বাদাম কুচি, কিশমিশ, মাওয়া গুঁড়ো এবং কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে ঢেকে রাখুন প্রায় ৫ মিনিট।

এরপর হালুয়া হয়ে এলে সেটি একটু নেড়ে তাতে বাকি মাওয়া গুঁড়ো, বাদাম কুচি এবং কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন সুজির মোহনভোগ হালুয়া। হালুয়ায় সামান্য কয়েকটি ফুড কালারও ব্যবহার করতে পারেন।

Labels:

ঘরেই তৈরি করুন সুস্বাদু মেওনিজ

          ঘরেই তৈরি করুন সুস্বাদু মেওনিজ

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে মজাদার মেওনিজ তৈরির রেসিপি । এই রেসিপিটি খুব সহজ আর সময়ও লাগে তুলনামূলক কম । তাহলে চলুন জেনে নিই আজকের রেসিপিটি।




উপকরণ :

✿ ডিম ২ টা,
✿ ভেজিটেবল ওয়েল বা অলিভ ওয়েল ১ কাপ ( এর মধ্যে ১ টে- চামুচ সরিষার তেল হবে ),
✿ লবন সামান্য, চিনি ১ চা- চামুচ,
✿ সাদা সরিষাবাটা আধা চা- চামুচ,
✿ লেবুররস ২ টে- চামুচ,
✿ গোলমরিচগুড়া ১ চা- চামুচ।,
✿ শশাকুঁচি, গাজরকুঁচি পরিমানমত ( ইচছা )- আমি দেইনি।

প্রনালী :

প্রথমে বিটারে বা ব্লেন্ডারে ডিমের সাদা অংশ বিট করতে হবে বেশ কয়েকবার তারপর ডিমের কুসুম দিয়ে কয়েকবার বিট করে তেল বাদে সব উপকরন দিয়ে আবার বিট বা ব্ল্যান্ড করতে হবে। তারপর ১ চামুচ

করে তেল দিতে হবে আর বিট করতে হবে। এভাবে সব তেল দিয়ে দিয়ে বিট করতে হবে । ভুলেও একবারে তেল ঢালা যাবে না। তাহলে মেওনিজ শেষ।

এভাবে ৯/১০ মিনিট ধরে ব্ল্যান্ড বা বিট করতে হবে আর একটু একটু করে তেল দিতে হবে। একদম ক্রিমিক্রিমি হয়ে যাবে । ইচছা করলে কুঁচিকুঁচি সসা ও গাজর দিয়ে হালকা ব্ল্যান্ড বা বিট করে নিতে হবে। ব্যস হয়ে গেল
মেওনিজ।

কাঁচের বয়মে ভরে ফ্রিজে মেওনিজ রেখে প্রয়োজনে ব্যবহার করুন।

Labels:

মজাদার কড়াই চিংড়ি রেসিপি

             মজাদার কড়াই চিংড়ি রেসিপি

সুস্বাদু কড়াই চিংড়ি খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার । খেতেও অসাধারণ সবার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে ।



উপকরণ :

মাঝারি চিংড়ি ২৫০ গ্রাম

পেয়াজ কুচি ১ টি  মাঝারি

টমেটো পিউরি ২ টেবিল চামচ

টমেটো কুচি ১ টি  মাঝারি

কাচা লংকা লম্বা সরু করে কাটা  ১ টি

আদা কুচি লম্বা সরু করে কাটা  ১/২চা চামচ

শুকনো  লাল লংকা ১ টি

লাল লংকা গুড়া ১/২ চা চামচ

হলুদ ১/২ চা চামচ

ধনে ১/২ চা চামচ

জিরা ১/২ চা চামচ

গোলমোরিচ ৪-৫ টি

গরমমশলা ১/২ চা চামচ

ধনেপাতা কুচি ১ মুঠো

তেল

লবন

প্রণালী :

ধনে, জিরা, গোলমোরিচ, শুকনোলংকা একসাথে  ব্লেন্ডারে গুড়া  করে কড়াই  মশলা  তৈরি করে নিন।

চিংড়ি  লবন হলুদ মাখিয়ে  ভেজে তুলে  রাখুন।

কড়াইয়ে  তেল দিয়ে  সরু করে কাটা  আদা ও কাচা লংকা  দিন।

এবার পেয়াজ কুচি দিয়ে  লাল করে  ভাজুন।

এখন একে একে টমেটো কুচি ও টমেটো  পিউরি দিন।কম আচে কষুন।

এবার হলুদ, লংকা গুড়া  ধনেপাতা  কুচি ও আগে থেকে তৈরি  করা কড়াই  মশলা  দিয়ে মশলা  কষুন।

এবার চিংড়ি  দিয়ে নেড়ে  সামান্য  উষ্ণ  জল দিয়ে ঢাকা  দিয়ে  কম আচে রান্না করুন।

সবশেষে গরম মশলা  গুড়া  দিয়ে নামিয়ে নিন।

Labels:

ঘরে বসেই ‘ মিষ্টি দই ‘ জমানোর সবচাইতে সহজ পারফেক্ট রেসিপি

ঘরে বসেই ‘ মিষ্টি দই ‘ জমানোর সবচাইতে সহজ পারফেক্ট রেসিপি

দই কম বেশি সকলেরই প্রিয় একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার। একটু ভারী খাবারের পর দই খাওয়া অনেকেই পছন্দ করেন, বিশেষ করে মিষ্টি দই। এবং এটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। ইচ্ছে হলে ঘরেই জমিয়ে ফেলতে পারেন দোকানের মতো সুস্বাদু ও পারফেক্ট মিষ্টি দই, খুব সহজেই। ভাবছেন কীভাবে ? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক পারফেক্ট ‘ মিষ্টি দই ’ জমানোর সবচাইতে সহজ রেসিপিটি।




উপকরণ :

– দুধ ১ লিটার
– ১ কাপ পানি
– চিনি ২০০ গ্রাম
– দইয়ের বীজ ২ টেবিল চামচ
– ১ টি মাটির পাত্র

দইয়ের বীজ তৈরির পদ্ধতি :

দইয়ের বীজ দুভাবে নেয়া যায় –

১) আগের দই থেকে ২ টেবিল চামচ সরিয়ে রাখুন।
২) ১ কাপ দুধে ১ কাপ পরিমাণে গুঁড়ো দুধ দিয়ে ভালো করে জ্বাল দিয়ে ক্ষীরসা তৈরি করে নিন। এটিই দইয়ের বীজ হিসেবে কাজ করবে।

দই জমানোর পদ্ধতি :

– একটি পাত্র দুধ নিয়ে এতে ১ কাপ পানি মিশিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিতে থাকুন।
– দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক পরিমাণে হয়ে এলে এতে চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিন।
– দুধ আরও ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা হতে দিন।
– আঙুল ডুবিয়ে দেখুন গরম সহ্য করা যায় কিনা। এই ধরণের গরম থাকতে দুধে দইয়ের বীজ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন।
– এরপর মাটির পাত্রে ঢেলে ভারী মোটা কাপড় বা চটের কিছু দিয়ে ঢেকে অন্ধকার ও ঠাণ্ডা জায়গায় রেখে দিন ৬-৭ ঘণ্টা।
– ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যে দই জমে যাবে। যদি ঠাণ্ডা দই খেতে চান তবে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন।
– এরপর ফ্রিজ থেকে বের করে পরিবেশন করুন দোকানের মতোই সুস্বাদু ঘরে জমানো পারফেক্ট ‘ মিষ্টি দই ’।

Labels:

সুস্বাদু দুধ পুলি পিঠা তৈরির সহজ রেসিপি

   সুস্বাদু দুধ পুলি পিঠা তৈরির সহজ রেসিপি

শীতের আমেজ এখন প্রকৃতিজুড়ে। মজার মজার পিঠা খাওয়ার এই তো সময় ! ছুটির দিনে নিজেই তৈরি করে ফেলতে পারেন দুধ পুলি পিঠা। ছোট বড় সবাই পছন্দ করবেন ।



উপকরণ :

চালের আটা- ২ কাপ

পানি- ৪ কাপ

তেল- ৩ চা চামচ

চিনি- ৪ চা চামচ

নারিকেল কুচি- ১ কাপ

লবঙ্গ- ২টি

এলাচ- ৫টি

গুড়- আধা কাপ

দুধ- ২ লিটার

প্রস্তুত প্রণালী :

প্যানে পানি গরম করে ২ চা চামচ চিনি ও ১ চা চামচ তেল দিন। চিনি গলে গেলে চালের আটা দিয়ে নাড়ুন। পানি পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। ডো তৈরি হলে চুলা থেকে পাত্র নামিয়ে ঠাণ্ডা করুন। অন্য পাত্রে তেল গরম করে লবঙ্গ, এলাচ এবং নারিকেল দিন। ৫ মিনিট মৃদু আঁচে রেখে দিন। গুড় দিয়ে গলে না যাওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। আরও ৫ মিনিট নেড়ে নামিয়ে ফেলুন চুলা থেকে। ডো হাত দিয়ে গোল করে পুরির মতো আকৃতি বানান। ওপরে নারিকেলের মিশ্রণ দিয়ে ভাঁজ করে আটকে নিন। স্টিম দিন ৩-৪ মিনিট। দুধ ঘন করে জ্বাল দিয়ে চিনি মেশান। পিঠা দিয়ে দিন দুধে। কয়েক মিনিট চুলায় মৃদু আঁচে রেখে নামিয়ে ফেলুন পাত্র। পরিবেশন করুন মজাদার দুধ পুলি পিঠা।

আরো মজাদার রেসিপি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

দেশী বিদেশী রেসিপি পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন

Labels:

মুগ ডাল দিয়ে মুরগি ভুনা রেসিপি

           মুগ ডাল দিয়ে মুরগি ভুনা রেসিপি

বাড়িতে অতিথিদের আপ্যায়নে নির্দ্বিধায় রাখতে পারেন  মুগ ডাল দিয়ে মুরগির ডিশটি। রান্নার সুবিধার্থে দেখে নিন মুগ ডাল দিয়ে মুরগি রান্না পুরো প্রণালী।



উপকরণ :

মুরগি -১ টি
মুগ ডাল দেড় কাপ
পেঁয়াজ কুচি -আধা কাপের একটু বেশি
আদা-রসুন বাটা এক টেবিল চামচ
ধনে গুঁড়া-১ চাচামচ
জিরা গুঁড়া -দেড় চাচামচ
মরিচ গুঁড়া- এক চাচামচ
হলুদ গুঁড়া আধা চাচামচ
দারুচিনি দুই টুকরো
তেজপাতা দুটি
তেল – আধা কাপ
জিরার গুঁড়া (টেলে নেওয়া) আধা চাচামচ
লবণ স্বাদ মতো দিবেন
চিনি-১ চাচামচ
কাঁচামরিচ – ৭/৮ টি
বাগাড়ের জন্য :
পেঁয়াজ কুচি – ১ টি
তেল ২ টেবিল চামচ

প্রণালী :

মুগ ডাল হালকা ভেজে ধুয়ে রাখুন।ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে তেজপাতা, দারুচিনি , এলাচি ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ দিয়ে দিন, পেঁয়াজ হালকা বাদামি করে ভেজে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা দিয়ে ভাজুন। সামান্য পানি ও লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। আধা কাপ পানি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ কষিয়ে নিয়ে মুরগির টুকরা দিয়ে দিন পাঁচ মিনিট ধরে কষিয়ে নিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিন অল্প আছে রান্না করুন পানি দেয়ার প্রয়োজন নেই ,

মুরগি ৭০ ভাগ সিদ্ধ হয়ে গেলে ডাল দিয়ে একটু কষিয়ে পরিমান মতো পানি ভালো করে মিশিয়ে নাড়ুন। আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিন। দু-একবার ফুটে উঠলে চিনি আর কাঁচামরিচ দিয়ে দিন ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে পাঁচ মিনিট ঢেকে রাখুন পানি বেশি শুকাবেন না পরে ডাল পানি শুষে নিবে ।

এবার একটি কড়াইয়ে তেল দিয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভেজে মুরগিতে দিয়ে জিরার গুঁড়া দিয়ে নেড়ে ঢেকে চুলা বন্ধ করে দিন ঢেকে রাখুন । পাঁচ মিনিট পর পরিবেশন করুন। চাইলে ধনে পাতা কুচি দিতে পারেন।

Labels:

গরু/খাসির মগজ ভুনা রেসিপি , জেনে নিন

   গরু/খাসির মগজ ভুনা রেসিপি , জেনে নিন

এক রেসিপিতে গরু/খাসির মগজ ভুনা করতে পারবেন। খেতে ভীষন মজা গরু বা খাসির মগজ ভুনা। রেসিপিটি অনেক সহজ এবং খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন পড়ে না তৈরি করতে। কাজেই ঝটপট শিখে নিন, গরু বা খাসির মগজ ভুনা তৈরির পুরো প্রণালীটি।




উপকরণ :

• গরু/খাসির মগজ ২ টা
• পেঁয়াজ কুঁচি আধা কাপ
• আদা বাটা ২ চা চামচ
• রসুন বাটা দেড় চা চামচ
• মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ
• জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
• ধনিয়া গুঁড়া আধা চা চামচ
• হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ
• দারুচিনি ২/৩ টুকরা
• তেজপাতা ১ টা
• সাদা এলাচ ২ টা
• গোলমরিচ গুড়া সামান্য
• কাঁচা মরিচ ৩-৪ টা
• লবন স্বাদ মত
• তেল ২ টেবিল চামচ
• পানি প্রয়োজন মত

প্রণালী :

( ১ ) প্রথমে মগজগুলো পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে । মগজ থেকে ভালো করে লাল রঙের রগগুলো যতোটা সম্ভব ফেলে দিতে হবে ।

( ২ ) এবার একটি পাত্রে তেল গরম করে তার মধ্যে আস্ত গরম মসলা দিয়ে তারপর পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে ভাজুন । পেয়াজ হালকা বাদামি হয়ে এলে কাঁচা মরিচ বাদে সব মসলা দিয়ে একটু ভেজে আধা কাপ পানি দিয়ে কষাতে হবে ।

( ৩ ) এরপর ঝোল শুকিয়ে এলে আবার আধা কাপ পানি দিয়ে কষাতে হবে । এভাবে দুইবার কষানো হলে মসলাগুলোর কাঁচা ভাব চলে যাবে আর মসলাগুলো নরম হয়ে ঝোলের সাথে মিশে যাবে । ২য় বার কষানো হয়ে গেলে এবার ১ কাপ পানি দিতে হবে ।

( ৪ ) এখন ঝোলের পানি ফুটে উঠলে মগজ দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিতে হবে । মাঝে মাঝে ঢাকনা খুলে মগজ নেড়ে ঝোলের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে । এভাবে নেড়ে দিয়েই মগজ ঝুরা ঝুরা করে ফেলা যায় । তবে ঝুরা না করতে চাইলে সাবধানে নেড়ে দিলে ভেঙ্গে যাবে না ।

( ৫ ) প্রয়োজনে আরও পানি দিতে পারেন । মগজ পছন্দমত সিদ্ধ হয়ে গেলে কাঁচা মরিচ দিয়ে কিছু সময় ঢেকে দিন । তেল উপরে উঠে এলে নামিয়ে ফেলুন ।

পরিবেশন :

পরোটা বা রুটির সাথে পরিবেশন করতে পারেন আর গরম ভাতের সাথে গরম গরম মগজ ভুনার কোন তুলনাই হয়না । মগজ টাটকা টাটকাই খেয়ে ফেলা ভালো, ফ্রিজে রাখবেন না । এই উপকরণে ৪-৫ জনকে পরিবেশন করা যাবে ।

Labels:

সুস্বাদু হাঁসের মাংস ভূনা রেসিপি

            সুস্বাদু হাঁসের মাংস ভূনা রেসিপি

শীতকালই তো হাঁসের মাংস খাওয়ার সময়।  শীতকাল শেষ হওয়ার আগেই চেখে দেখতেই হয় নারকেল দিয়ে হাঁসের মাংস ডিশটি।  দেরি না করে শিখে ফেলুন গরম গরম হাঁসের মাংস রান্নার কৌশল।ভাত,পোলাও, খিচুড়ি বা পরোটা, রুটি, চিতই পিঠা, ছিটা রুটি যেভাবে মন চায় পরিবেশন করুন।



উপকরণ :

একটা হাঁস, এক কেজি বা বেশি (চামড়াসহ)
পেঁয়াজ বাটা হাফ কাপের বেশী
পেঁয়াজ কুচি ১ টি
দারুচিনি এক ইঞ্চি সাইজের ৩/৪ পিস
এলাচ ৪টি
লবঙ্গ ৪ট
আদাবাটা দুই টেবিল চামচ
রসুনবাটা দেড় টেবিল চামচ
লাল মরিচ গুঁড়া এক চা চামচ (ঝাল বুঝে)
হলুদ গুঁড়া এক চা চামচের কিছু কম
পোস্ত বাটা আধা চা চামচ
জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ
ধনের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ
পরিমাণমতো লবণ
লেবুর রস ২ টেবিল চামচ
কাঁচা মরিচ-৭/ ৮টি
চিনি ১ চা-চামচ
কোড়ানো নারকেল-২কাপ
পরিমাণমতো তেল (বা হাফ কাপের কম)
গরম পানি পরিমাণমতো

প্রণালী :

– চামড়াসহ হাঁসের মাংস টুকরা করে ধুয়ে পানিতে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে ঝাঁঝরিতে পানি ছেঁকে রাখুন।
– কোড়ানো নারকেল বেটে প্রথমে আধা কাপ পানি দিয়ে গুলে ঘন দুধ ছেঁকে নিন। ছাঁকা নারকেল আরও দুই কাপ পানি দিয়ে গুলে দুধটুকু ছেঁকে আলাদা রাখুন।
– আধা কাপ পেঁয়াজ কুচি বেটে নিন। ১ কাপ পেঁয়াজ কুচি তেলে ভেজে নিয়ে বাকি পেঁয়াজ কুচি, লেবুর রস বাদে সব মসলা, মাংস ও পাতলা নারকেলের দুধ দিয়ে কষিয়ে নিন মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। প্রয়োজনবোধে আরও পানি মিশিয়ে সেদ্ধ করা যেতে পারে।
– এরপর বাকি তেলে গরম মসলা ফোঁড়ন দিয়ে বাকি পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে সেদ্ধ মাংস, চিনি ও লেবুর রস দিয়ে নেড়ে কষান।
– তেল ওপরে এলে নারকেলের ঘন দুধ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়ে ঢেকে অল্প আঁচে দমে রাখুন তেল ওপরে না আসা পর্যন্ত। একটু পর নামিয়ে পরিবেশন করুন।

Labels:

মাংস দিয়ে বাঁধাকপির ঝাল রেসিপি

          মাংস দিয়ে বাঁধাকপির ঝাল রেসিপি

আজ আপনাদের জন্য গরুর মাংসে বাঁধাকপির ঝাল রেসিপি। কি এর আগে খেয়েছেন কি ? না খেয়ে থাকলে আজই খেয়ে নিন।


উপকরণ :

ছোট করে কাটা গরুর মাংস দুই কাপ।

একটু বড় করে কাটা বাঁধাকপি ৫ কাপ।

আদা, জিরা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ করে।

কিউব করে কাটা পেঁয়াজ ২টি,

কুচানো পেঁয়াজ আধা কাপ।

আদা ও রসুনের কুচি ১ চা-চামচ।

কাঁচা মরিচ ফালি ১০-১২টি,

এলাচ,

দারচিনি ২টি করে।

তেজপাতা ২টি।

টমেটো ১টি।

লবণ ও পানি পরিমাণমতো।

ধনেপাতা অল্প।

তেল ৩ টেবিল-চামচ।

হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ করে।

পদ্ধতি :

বাঁধাকপি ছাড়া বাকি সব মসলা দিয়ে মাংস ভুনা করতে হবে ।
এবার কিউব করে কাটা পেঁয়াজ, টমেটো দিয়ে ১৫ মিনিট রান্না করে বাঁধাকপিগুলো ছড়িয়ে দিতে হবে ।
যখন হয়ে যাবে, তখন তেল গরম করে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের কুচি ভেজে মিশ্রণটি ঢেলে নেড়ে ওপরে ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ দিয়ে পাঁচ মিনিট দমে রাখতে হবে ।
এই রান্নাটি একটু ঝাল হবে ।
এখন গরম গরম পরিবেশন করুন ।

দেশী বিদেশী সুস্বাদু রান্নার রেসিপি পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন

Labels:

সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে ঘরেই তৈরি করুন পুরনো ঢাকার মজাদার বাকরখানির রেসিপি

সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে ঘরেই তৈরি করুন পুরনো ঢাকার মজাদার বাকরখানির রেসিপি

বাকরখানি খেতে ভীষণ ভালোবাসেন আপনি ? কিন্তু গরম গরম তরতাজা বাকরখানি খেতে কোথায় যেতে হবে ? সেই সুদূর পুরনো ঢাকা ! কিন্তু আসলে কি তাই ? একদম নয়। আপনার নিজের বাড়িতে বসেই এখন তৈরি করতে পারবেন সুস্বাদু বাকরখানি। না, এই কাজে তন্দুরও প্রয়োজন হবে না। কীভাবে তৈরি করবেন ?



উপকরণ :

ক) খামিরের জন্য

ময়দা ১ কাপ,

তেল ১ ১/২ টেবিল চামচ

লবণ ১/৪ চা চামচ

গুড়ো দুধ ২ টেবিল চামচ

পানি পরিমাণমতো।

খ) লেয়ারের জন্য

তেল ১ কাপ

ঘি ১/৪ কাপ

গ) ছিটানোর জন্য

ময়দা ১/২ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ১/৪ কাপ

প্রস্তুত প্রণালি :

ক) ময়দা,তেল,গুঁড়ো দুধ,লবণ ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে ভালো করে ময়ান করে ঢেকে রাখুন ২ ঘণ্টা
খ) ঘি ও তেল এক সাথে মিক্স করে লেয়ারের জন্য একটি বাটিতে রাখুন
গ) ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে প্রলেপ এর জন্য রেখে দিন

-এবার একটি পিড়িতে তেল মাখিয়ে খামিরকে যতটুকু সম্ভব খুব পাতলা রুটি বেলে নিন।
-রুটিতে লেয়ারের তেল দিয়ে এর উপর গ-এর ময়দার মিশ্রণ ছিটিয়ে দিন। রুটিকে দুই ভাঁজ করে আবার তেল দিয়ে ময়দা ছিটিয়ে দিন। এভাবে আবার করুন।
-এবার কোনা কোনো করে ভাঁজ দিয়ে তেল মাখিয়ে ময়দা ছিটিয়ে দিন। তারপর খামের মতো ভাঁজ করে রোল এর মতো করুন তারপর রোলটিকে ছোট ছোট লেচি কেটে বেলে ছুরি দিয়ে ৩ টি আঁচড় কেটে দিন।
-ওভেন ট্রেতে ঘি ব্রাশ করে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ প্রি-হিট করে ২০ মিনিট বেক করে নিন।

Labels:

মজাদার বেগুন ভর্তা তৈরির রেসিপি

        মজাদার বেগুন ভর্তা তৈরির রেসিপি

বেগুন ভর্তা তো আমরা অনেকেই খেয়েছি তবে ময়মনসিংহের বেগুন ভর্তা সবাই খাইনি। এখানকার ভর্তা খুব ট্যাঁসটি হয়।



উপকরণ :

✿ বেগুন বড় – ১ টা

✿ পেঁয়াজ ( স্লাইস করে কাটা )

✿ ধনে পাতা কুচি – ২ টেবিল চামচ

✿ শুকনা মরিচ – ২ টা

✿ সরিষার তেল – ২ টেবিল চামচ

✿ লবন – পরিমাণমতো

প্রণালী :

বেগুন ধুয়ে চুলায় পুড়িয়ে নিতে হুবে। ঘুড়িয়ে ঘুড়িয়ে এমনভাবে ভাবে পুড়তে হবে, কোথাও যেন কাঁচা না থাকে। ঠাণ্ডা হলে বেগুন এর উপর থেকে চামড়া টা ছাড়িয়ে নিতে হবে। একটা বাটিতে পেঁয়াজ কুচি,শুকনা মরিচ ভাজা,ধনেপাতা, সরিষার তেল,লবন দিয়ে প্রথমে ভাল করে মাখিয়ে, তারপর বেগুন দিয়ে একসাথে মাখিয়ে পরিবেশন করতে  হবে।

Labels:

তেল ছাড়া চিকেন অ্যান্ড মিক্সড ভেজিস ইন হোয়াইট সস রেসিপি

তেল ছাড়া চিকেন অ্যান্ড মিক্সড ভেজিস ইন হোয়াইট সস রেসিপি

জন্ডিস-টাইফয়েডের পর বলে একেবারে তেল মশলা ছাড়া খাবার খেতে। যাতে লিভারের আর কোনও সমস্যা না হয়। এই সময় বেশিরভাগই সিদ্ধ সবজি, ফল, স্যুপ, সবজি বা পাতলা ডাল এই ধরনে খাবার খান। কিন্তু এই একধরণের খাবার খেতে খেতে মুখে অরুচি এসে যায়। একটু ভাল মন্দ খেতে ইচ্ছে করাটা এই সময় স্বাভাবিকই।





আর সেই জন্যই আজ আমাদের স্পেশ্যাল রেসিপি। তেল ছাড়া চিকেন অ্য়ান্ড মিক্সড ভেজিস ইন হোয়াইট সস। এই সুস্বাদু খাবারটি শুধু রোগীদের জন্য নয়, বরং না বললে বোঝার উপায় নেই যে এতে তেল বা ভারি কোনও মশলা নেই। চাইলে আপনি রেসিপিটি নিরামিষও করতে পারেন। সেক্ষেত্রে শুধু মুরগীর মাংস দেবেন না। তাহলে আসুন ঝটপট রেসিপিটা দেখে নেওয়া যাক।

উপকরণ :

মিক্সড সবজি – ১ বাটি (কড়াইশুঁটি, গাজর, বিনস, কর্ন, ফুলকপি)

মুরগীর মাংস – ২৫০ গ্রাম

মাসরুম – ২-৩টি

দুধ – দেড় কাপ

পেঁয়াজ স্লাইস – ২ কাপ

ফুলকুপির কোড়ানো – ১ কাপ

নুন – স্বাদ মতো

দই – আধ কাপ

বেসন – ১ চামচ

জিরে – ১ চা চামচ

কিশমিশ – ২-৩টে

প্রণালী :

প্রথমে একটি পাত্রে ১ বাটি দুধ গরম করুন। দুধ ফুটে গেলে তাতে পেঁয়াজ ও ফুলকপি কোড়ানো দিয়ে দিন। এতে কিশমিশও দিয়ে দিন। পেঁয়াজ ও ফুলকপি যতক্ষণ না পুরো দুধটা শুষে নিচ্ছে। এবার এই মিশ্রণটা মিক্সিতে দিয়ে একটা ঘন পেস্ট বানিয়ে নিন। অন্য একটি বাটিতে বাকি দুধ নিন। এতে দই ও বেসন মেশান ভাল করে। এবার নুন জলে মুরগীর মাংসগুলি দিয়ে আধসিদ্ধ করে নিন। সিদ্ধ মাংস থেকে হাড় আলাদা করে দিন।

এবার একটা কড়াইতে জিরে দিন। জিরে ফাটতে শুরু করলে তাতে পেঁয়াজ ফুলকপির পেস্ট দিয়ে রান্না করতে থাকুন। ৪ মিনিট রান্না করার পর এতে দইয়ের মিশ্রণ দিয়ে দিন। এতে মাংস দিয়ে দিন। মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে এতে সিদ্ধ করা সবজিও দিয়ে দিন। ১ কাপ জল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে ৭-১০ মিনিট হাল্কা আঁচে রান্না করুন। ভাল করে মাংস এবং সবজিতে হোয়াইট সসের স্বাদ ঢুকে গেলে। গরমমশলা গুঁড়ো ১ চিমটে দিয়ে নামিয়ে নিন।

Labels:

হালকা নাস্তায় মজাদার নুডলস রোল রেসিপি

হালকা নাস্তায় মজাদার নুডলস রোল রেসিপি

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম মজাদার নুডলস রোল রেসিপি । ছোট বড় সবার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে । যা তৈরি করা খুবই সহজ।



উপকরণ :পুরের জন্য :

✿ মুরগির কিমা (গরুর কিমা/চিংড়ি চাইলেও দিতে পারেন) আধা কাপ।

✿ ডিম ২টি (১টি সিদ্ধ করে নেওয়া)।

✿ মটরশুঁটি ১ কাপ।

✿ নুডলস ২টি দেড় কাপ।

✿ পেঁয়াজকুচি ১টি মাঝারি আকারের।

✿ মরিচকুচি ৩টি।

✿বাঁধাকপির কুচি আধা কাপ।

✿ গাজরকুচি ছোট ১টি।

✿ ক্যাপ্সিকাম-কুচি একটার অর্ধেক।

✿ সয়াসস ১ টেবিল-চামচ।

✿ টমেটো সস ২ টেবিল-চামচ।

✿ লবণ স্বাদ মতো।

✿ তেল ভাজার জন্য।

✿গোলমরিচের গুঁড়া সামান্য।

রোলের শিটের জন্য :

✿ দেড় কাপ ময়দা।

✿ পরিমাণ মতো পানি।

✿ লবণ এক চিমটি।

✿ তেল সামান্য।

প্রস্তুত প্রণালী :

ময়দার সঙ্গে লবণ, পানি ও তেল মেখে ময়ান তৈরি করে রাখতে হবে আগেই। নুডলস ভেঙে সিদ্ধ করে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ ও মুরগির মাংস ভালো করে ভেজে নিতে হবে।

মুরগির মাংস ভাজা হলে ডিম আর সবজিগুলো দিয়ে দিন। ভাজা হলে নুডল্স, লবণ, সয়াসস, কেচাপ, কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। তারপর সিদ্ধ ডিম কুচি করে এর সঙ্গে মিশিয়ে দিন।

পাতলা করে ছোট ছোট রুটি বেলে হালকা সেঁকে নিন। রুটির ভেতরে একপাশে পুর রেখে গোল করে দুই দিকের মুখ বন্ধ করে নিন। ডুবো তেলে মচমচে করে ভাজতে হবে রোলগুলো।

ভাজা হলে, সসের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার নুডলস রোল।

Labels:

জেনে নিন মজাদার রেইনবো কেক রেসিপি

  জেনে নিন মজাদার রেইনবো কেক রেসিপি

কেক শপ থেকে তো অনেক কেক আমরা কিনে থাকি। কিন্তু,নিজেই একটা রেইনবো কেক বানিয়ে যদি সবাইকে অবাক করে দেওয়া যায়..!!! কেমন হয় ?



বাটার ক্রিমউপকরণ :


মাখন ৬০০ গ্রাম
আইসিং সুগার ৩০০ গ্রাম
ভানিলা এসেন্স ১ চা চামচ
আইস কিউব ৩/৪ টা
গুড়ো দুধ ৪ টেবিল চামচ

প্রণালী :


সব উপকরণ একসাথে নিয়ে ভালো করে বিট করতে হবে…ভালো করে বিট করে ফ্রিজারে রাখতে হবে।

স্পঞ্জ কেকউপকরণ :


ডিম ৯ টা
চিনি ২২৫ গ্রাম
ময়দা ২২৫ গ্রাম
বেকিং পাউডার ১ চা চামচ
ভানিলা এসেন্স ১ চা চামচ

প্রণালী :


বাটিতে ডিম এবং চিনি নিয়ে ভালো করে বিট করতে হবে..ভানিলা এসেন্স দিয়ে বিট করে ফোম তৈরী করতে হবে..ময়দা ও বেকিং পাউডার দিয়ে হালকা হাতে আস্তে আস্তে মিশাতে হবে..ওভেনে ১৮০°C তাপমাত্রায় 20 মিনিট বেক করতে হবে।

রেইনবো কেক তৈরী করতে হলে
ডিমের ফোম তৈরী করার পর ৭টা আলাদা বাটিতে ফোম ভাগ করে নিয়ে রং মিশিয়ে (৭টা আলাদা রং) এরপর ময়দা ও বেকিং পাউডার মিশিয়ে পৃথকভাবে বেক করতে হবে।

এরপর ৭ কালার এর ৭টা স্পঞ্জ কেক তৈরী করার পর ঠান্ডা হলে সুগার সিরাপ ব্রাশ করতে হবে। একটা করে স্পজ কেক রেখে তার উপর বাটার ক্রিম দিতে হবে।

৭টা লেয়ার তৈরী হলে ফ্রিজারে রেখে ৩০ মিনিট পর বের করে ডেকোরেশন করতে হবে।

নোট :

–বড় কেক বানাতে হলে স্পঞ্জ এবং বাটার ক্রিমের পরিমান বাড়াতে হবে..
–যদি ৭টা কালার না পান তো আপনি নিজে বানিয়ে নিতে পারেন…
লাল+নীল = বেগুনি
লাল+হলুদ = কমলা
এইভাবে নিজেই কালার করে নিতে পারেন।

Labels: