Thursday, February 16, 2017

পুঁই / পালং পুলি

                             পুঁই / পালং পুলি 


উপকরণ:

(১) পুলির জন্যে :

আটা ২৫০ গ্রাম , লবণ ও তেল পরিমান মতো , কালো জিরে ১/২ চা চামচ , ২৫০ গ্রাম পুঁই / পালংশাকের পাতা কুঁচি করে কেটে নিয়ে তাতে ১ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল , ১/২ চা চামচ লবন ও অল্প পরিমান জল দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে নিতে হবে ।

এবার উল্লেখিত সব উপকরণ একসাথে ভালকরে ময়ান দিয়ে রেখে দিতে হবে ঘন্টা খানেক ।

(২) পুরের জন্যে :
সয়া নাগেটস ২০০ গ্রাম , মাঝারি ২টি আলু স্বেদ্ধ , ২৫০ গ্রাম চিড়া , জিরা গুড়ো ( শুকনো তাওয়ায় করতে হবে ) , সয়া সস ১ টেবিল চামচ , কাঁচামরিচ কুঁচি ৩ চা-চামচ , ধনেপাতা কুঁচি ২ টেবিল চামচ , লবন আন্দাজ মতো ।

গরম জল করে তাতে সয়া নাগেটস দিয়ে দিতে হবে । নরম হলে ঠাণ্ডা জলে নামিয়ে ভালো করে সয়া নাগেটস হাতে চিপে চিপে নিতে হবে । সয়া নাগেটস অল্প জল দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে নিতে হবে । চিড়ার জল ছেঁকে নিতে হবে । এবার সয়া নাগেটস পেস্ট , জল ছাঁকা চিড়া ও স্বেদ্ধ করা আলু এই তিনটি উপকরণ হাত দিয়ে মাখতে হবে । এবার বাকী সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে মাখুন । হাতে নিয়ে দেখুন , যেনো মিহি হয় ।

প্রণালি:

এবার ময়ান দিয়ে রাখা ময়দার মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট লুচি বানিয়ে নিইয়ে তাতে পুর ভরে পুলি পিঠার মতন করে বানাতে হবে । এবার তেলে ভেজে / ভাপিয়ে পরিবেশন করতে পারেন পুঁই পুলি ।

এভাবে একই উপকরণ দিয়ে পুরি ও লুচি / রুটি বানাতে পারেন ।

Labels:

বিকেলের নাস্তায় দেশী স্বাদের গোকুল পিঠা

বিকেলের নাস্তায় দেশী স্বাদের গোকুল পিঠা



উপকরণ:

ময়দা ১ কাপ

চালের গুঁড়ি আধা কাপ

তেল ১ টেবিল চামচ

দুধ ১/২ কাপ

পুরের জন্য:

নারকেল কোরানো ১ কাপ

ক্ষীর ১/২ কাপ

চিনি ১/২ কাপ

রসের জন্যঃ

চিনি ১ কাপ

পানি ১ কাপ

প্রস্তুত প্রণালী:

-প্রথমে গোলার সব উপকরণ একটি পাত্রে ভাল করে মিশিয়ে নিন। গোলাটা যেন বেশি পাতলা না হয়।

গোলা আগের দিন রাতে করে রাখলে বেশি ভাল হয়। তৈরি করার সময় আর একবার ভাল করে

মিশিয়ে নিতে হবে।

-পুর তৈরীর সব উপকরণ একটি পাত্রে মিশিয়ে চুলায়

কম আঁচে ভাল করে নাড়তে থাকুন।

-মিশ্রণটা আঠালো হয়ে গেলে চুলা থেকে থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন।

-অল্প করে পুর নিয়ে হাতের তালুতে প্রথমে ঘুরিয়ে গোল করে নিন। এরপর হাতের তালুর চাপে

সেটাকে চ্যাপ্টা করে নিন।

-চিনি ও পানি একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় বসিয়ে সিরা তৈরি করে নিন। সিরা কিছুটা ঘন হয়ে আঠালো

হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।

-এবার কড়াইয়ে আধা কাপ তেল গরম করে নিন।

-সব গুলো পিঠা ভাজা হয়ে গেলে পিঠা গুলোকে চিনির

সিরায় দিয়ে দিন।

-ভেতরে রস ঢুকে গেলে পিঠা গুলোকে তুলে একটি পাত্রে রেখে পরিবেশন করুন।

-ফ্রিজে রেখে তিন/চার দিন সংরক্ষণ করা যায় গোকুল পিঠা।

Labels:

“দই-মালপোয়া”


                           “দই-মালপোয়া”




উপকরণ:

আতপ চালের গুঁড়া ৩ কাপ

ময়দা ১ কাপ

খেজুরের গুড় ১ কাপ

তরল দুধ ২ কাপ

মিষ্টি দই ২ কাপ

গোলাপজল ৩-৪ ফোটা

তেল ভাজার জন্য

প্রণালি:

কুসুম গরম দুধে চালের গুঁড়া, ময়দা, গুড় দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। তবে মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা বা ঘন না হয়। কড়াইয়ে পরিমাণমতো তেল দিয়ে এক হাতা করে মিশ্রণ দিয়ে বাদামি করে পিঠা ভেজে তুলে রাখতে হবে। তারপর গোলাপজল দিয়ে মিষ্টি দই ফেটে তার মধ্যে মালপোয়াগুলো দিয়ে কিছুক্ষণ রাখতে হবে, বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে পরিবেশন করা যায় মজাদার দই-মালপোয়া।

Labels:

সেমাই পিঠা


                            সেমাই পিঠা

যা যা লাগবে : 

চালের গুঁড়া ২ কাপ, খেজুরের গুড় ১ কাপ, চিনি ১ কাপ, দুধ ১ কেজি, নারকেল কুরানো ১ কাপ, লবণ

পরিমাণমতো, পানি ১ কাপ।

প্রস্তুত প্রণালী

প্রথম পর্যায়

চালের গুঁড়া লবণ ও পানি দিয়ে সিদ্ধ করে দলা বানান।

দ্বিতীয় পর্যায়

সরু লম্বা করে ধরে দুই হাতের আঙুলে তালু দিয়ে ছোট ছোট সেমাই পিঠা বানান।

তৃতীয় পর্যায়

দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক করুন। চিনি ও নারকেল দিন। ফুটে উঠলে কেটে রাখা সেমাই জ্বালে দিন।

চতুর্থ পর্যায়

সেমাই সিদ্ধ হয়ে এলে খেজুরের গুড় প্রয়োজনমতো দিন। গুড় আগে জ্বাল দেওযা থাকলে ভালো।

গুড় জ্বাল দেওয়া থাকলে দুধ ফাটবে না। নামিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।

Labels:

খেজুর গুড়ের পাটিসাপটা


                  খেজুর গুড়ের পাটিসাপটা




উপকরনঃ

মিহি বাটা চালের গুঁড়া ২ কাপ

খেজুর গুড়ের পাটিসাপটা

খেজুর গুড় ১ কাপ

তেল ১ কাপ

ক্ষিরসা জন্যঃ

উপকরনঃ

দুধ দেড় লিটার

পোলাওর চালের গুঁড়া টেবিল চামচ(একটু মিহি নয়)

চিনি আধা কাপ

নারকেল কোড়ানো ১/২ কাপ

খেজুর গুড় ২ টেবিল চামচ।

প্রণালী ক্ষিরসা ঃ

দুধ ঘন করে অল্প অল্প চিনি মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন। সামান্য দুধ তুলে ঠান্ডা করে ২ টেবিল

চামচ চালের গুঁড়া গুলিয়ে দুধ ঢেলে দিতে হবে। চুলা থেকে নামিয়ে খেজুর গুড় ও নারকেল কোড়ানো

মিশিয়ে আবার চুলায় দিয়ে একটু শুকনা শুকনা করে নামাতে হবে।

পাটিসাপটাঃ

প্রথমে চালের গুঁড়া ও গুড় পানি দিয়ে মিশিয়ে পাতলা গোলা তৈরি করুন। এবার চুলায় ফ্রাইপ্যান গরম

হলে তেল ব্রাশ করে তাতে চামচ দিয়ে গোলা ছড়িয়ে দিন। ওই রুটির ওপর ক্ষিরসা দিয়ে পুর ভরে

পাটিসাপটার ভাঁজ করে এপিট-ওপিঠ ছেঁকে তুলে নিন। এভাবে সব ভেজে নিন।

Labels:

ঝাল লেয়ার পিঠা



                      ঝাল লেয়ার পিঠা




উপকরণ: ময়দা আধা কাপ, ডিম ৩টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ


কুচি ১ টেবিল-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: ১টি ডিম তেলে ভেজে তুলে নিতে হবে, ২টা ডিম ফেটিয়ে সব উপকরণ মিশিয়ে ব্যাটার তৈরি

করতে হবে। ডিম ব্যাটারে চুবিয়ে তেলে ভেজে আবার ব্যাটারে ঢুবিয়ে তেলে ভাজতে হবে। এভাবে

যতক্ষণ ব্যাটার শেষ না হয়, ততবার ব্যাটারে ঢুবিয়ে তেলে ভাজতে হবে। পিঠা কেটে পরিবেশন

করুন।

Labels:

নারকেলের তিল পুলি


                    নারকেলের তিল পুলি



উপকরণঃ

পুরের জন্য—কুরানো নারকেল ২ কাপ, ভাজা তিলের গুঁড়া আধা কাপ, খেজুরের গুড় ১ কাপ, আতপ 

চালের গুঁড়া ২ টেবিল-চামচ, এক চিমটি এলাচ গুঁড়া, দারচিনি ২-৩টা।

খামিরের জন্য—আতপ চালের গুঁড়া ২ কাপ, পানি দেড় কাপ, লবণ স্বাদমতো।

প্রস্তুত প্রণালিঃ

কুরানো নারকেলে গুড় দিয়ে ১৫-২০ মিনিট রান্না করতে হবে। একটু শক্ত হয়ে এলে এলাচ, তিল ও

চালের গুঁড়া ছড়িয়ে আরও একটু রান্না করতে হবে। তেল উঠে পুর যখন পাকানোর মতো শক্ত হবে,

তখন নামিয়ে ঠান্ডা করে লম্বাভাবে সব পুর বানিয়ে রাখতে হবে। এবার চালের গুঁড়া সেদ্ধ করে

ভালোভাবে চুলার আঁচ কমিয়ে নাড়তে হবে, যাতে খামিরে কোনো চাকা না থাকে। একটু ঠান্ডা হলে

পানি ছিটিয়ে ভালো করে ছেনে রুটি বানাতে হবে। রুটির এক কিনারে পুর রেখে বাঁকানো চাঁদের মতো

উল্টে পিঠে আটকে দিতে হবে। এবার টিনের পাত অথবা পুলিপিঠা কাটার চাকতি দিয়ে কেটে নিতে 

হবে। কিনারে মুড়ি ভেঙে ও নকশা করা যায়। এরপর একটি পাত্রে পানি ফুটিয়ে পিঠা গুলি ভাপে দিয়ে

নামিয়ে নিতে হবে।

Labels:

তালের কৌণ পিঠা


                         তালের কৌণ পিঠা 


তালের কৌণ পিঠা বানাতে কি কি লাগবে একবার দেখে নিই 

আতপ চালের গুঁড়া দেড় কাপ

সুজি হাফ কাপ

ঘন তালের ক্বাথ ১ কাপ

বেকিং পাউডার ১ চা চামচ

ইস্ট ১ চা চামচ + হাফ কাপ কুসুম গরম ঘন দুধে গুলে দিতে হবে,

১ চিমটি লবন

নারিকেল কোরানো ১ কাপ বা ইচ্ছা মত

ডিম ১ টি

চিনি ১ কাপ ( মিষ্টি কম বেশি করা যাবে )

কাঁঠাল পাতা বা এলুমিনিয়া ফয়েল ( পানের খিলির মত ভাঁজ করে নিতে হবে )

থুতপিক প্রয়োজন মত

যেভাবে করতে হবে ঃ 


১ ।প্রথমে একটি বড় বাটিতে চালের গুঁড়া সুজি , বেকিং পাউডার ,লবন , চিনি মিক্স করে নিন ।

তারপর গুলে রাখা ইষ্ট ও ডিম দিন , তালের ক্বাথ দিয়ে ভাল করে হুইস্ক দিয়ে মিশান যেন কোন দানা না

 থাকে ।খেয়াল রাখবেন বেশি পাতলা হয়ে না যায় খামির ।নারিকেল দিবেন পিঠা বানানোর সময়

খামিরের সাথে মিক্স করে নিতে হবে । এখন খামিটা একটা গরম জায়গায় রেখে দিন ৫-৬ ঘণ্টা ।

খামির ফুলে উঠবে । এখন কাঁঠাল পাতার কৌণ বানিয়ে নিন। , আর যদি কাঁঠাল পাতা না পান , তাদের

জন্য এই টিপস , এলুমিনিয়া ফয়েল কেটে নিন চারকোনা করে এবং পানের খিলির মত করে কৌন

শেইপ করে নিন ৮ -১০ টি ।এবার চুলাই পানি দিয়ে ইস্টিমার ডেকচি বসান ,ইস্টিমারের ডেকচি টা

এমন হতে হবে যেনও তাতে ৩-৪ টি চায়ের কাপ বসানো যায় ।

এখন খামেরের সাথে নারিকেল কুরান মিশায় নিন ।চা চামচ দিয়ে কৌনে তালের খামির ভরে নিন

, উপরে কিছু নারিকেল ছিটায় দিন , একদম উচু করে খামির ভরবেন না , কারন ইস্টিমে দেয়ার পর

পিঠা ফুলে উঠবে ।এখন একটি কাপে ২ টি করে কৌণ রাখুন । এভাবে সব করে নিয়ে , ইস্টিমের

ডেকচিতে কাপ গুলো রাখুন এবং ঢাকনা দিন ৫ মিনিট ইস্টিমে হতে দিন । ঢাকনা তুলে দেখুন , পিঠা

হয়েছে কিনা , যখন দেখবেন পিঠা ফুলে ও একটু ফেটে ফেটে যাবে তখন বুঝতে হবে পিঠা হয়ে গেছে

। এবার নামিয়ে নিন । আবার একই কাপে কৌণ ভরে দিন । এভাবে সব করে নিন । গরম কিংবা ঠাণ্ডা

 পরিবেশন করুন তালের কৌণ পিঠা ।

Labels:

মজাদার মালপোয়ার “পারফেক্ট” রেসিপি

মজাদার মালপোয়ার “পারফেক্ট” রেসিপি


মালপোয়া একেকজন একেকভাবে তৈরি করে। কেউ দুধে ভেজান, কেউ রসে। আজ আমরা তৈরি

করবো মুচমুচে মালপোয়া। বৃষ্টির দিনে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ক্ষীরের সাথে মুচমুচে মালপোয়া খেতে কিন্তু দারুণ
লাগবে।

উপকরণ:

১/২ কাপ সুজি

১/২ কাপ ময়দা

চিনি ১/২ কাপ

১/২ কাপ মিষ্টি দই (টক দই দিলে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেবেন)

১/৪ চা চামচ এলাচ গুঁড়ো

১ চা চামচ থেঁতো করা মৌরি

তেল ভাজার জন্য

পানি পরিমাণমত

প্রনালি-

-তেল বাদে সমস্ত উপকরণ একসাথে ভালো করে মিক্স করুন। এবং ২ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন।

-২ ঘণ্টা পর আবারও ভালো করে মেশান। গভীর কড়াইতে তেল গরম করুন ও ডালের চামচ দিয়ে

অল্প অল্প ব্যাটার দিয়ে ভেজে তুলুন মুচমুচে মালপোয়া।

-এই মালপোয়া এভাবেই পরিবেশন করতে পারবেন। তবে চাইলে ঘন চিনির সিরা তৈরি করে তাতে

ডিপ করে নিতে পারেন। কিংবা দুধ ঘন করে জ্বাল দিয়ে মালপোয়া তাতে ডুবিয়ে দিতে পারেন।

-মুচমুচে মালপোয়া ঠাণ্ডা ক্ষীরের সাথে দারুণ লাগে খেতে।

Labels:

খেজুর পিঠা

                              খেজুর পিঠা


#উপকরণ:

সুজি - ১ কাপ

ময়দা - ১/২ কাপ

ডিম - ১

চিনি - ১/৪ কাপ বা স্বাদ অনুযায়ী

লবন - ১/৮ চা চামচ

ঘি/তেল - ১ টেবিল চামচ

বেকিং পাউডার - ১/৪ চা চামচ

গরম দুধ - ৪ টেবিল চামচ

তেল - ডুবো তেলে ভাজার জন্য

#পদ্ধতি:

একটি বড় পাত্রে সুজি, ময়দা, চিনি, লবন, বেকিং পাউডার ও ঘি নিয়ে ভালো করে মিশান।
এখন ডিম যোগ করে খামির তৈরি করুন। খামির বেশি শুকনো হয়ে গেলে অল্প দুধ যোগ করে আবার মাখান। খেয়াল করবেন যাতে খামির বেশি শুকনা বা বেশি নরম না হয়ে যায়। খামির বল তৈরি করার মত নরম হতে হবে।প্রয়োজন না হলে দুধ ব্যবহার করবেন না।

খামির দিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করুন।
এখন একটি বল নিয়ে ডিমের মত আকারে নিয়ে আসুন।তারপর এটি একটি ছাকনির উপর ছড়িয়ে দিন আর একপ্রান্ত থেকে ভাঁজ দেয়া শুরু করুন এবং অন্যপ্রান্তে না যাওয়া পর্যন্ত ভাঁজ দিন .।

একইভাবে অন্য পিঠাগুলো বানান।
এখন একটি কড়াইতে তেল গরম করুন।
তেল গরম হলে এতে ৩-৪ টা পিঠা দিন এবং পিঠার সবদিকে কড়া বাদামী রং না আসা পর্যন্ত আস্তে আস্তে ভাজুন।
ভাজা হয়ে গেলে তেল থেকে তুলে একটি পেপার টাওয়েলে রাখুন। ভাজার সময় তাড়াহুড়া করবেন না, অন্যথায় পিঠার ভেতরে কাচা থেকে যেতে পারে।
একিভাবে বাকি পিঠাগুলো ভেজে নিন। #তৈরির_নিয়মটা_নিচে_কমেন্ট_এ_দেয়া_ছবিতে_দেখুন।
( আপনি এই পিঠা বায়ুরোধী বাক্সে করে ২-৩ সপ্তাহ পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন। তবে বাক্সে ঢুকানোর আগে পিঠা অবশ্যই ঠান্ডা করে নিন।)

মচমচে পিঠা চাইলে এভাবেও খেতে পারেন। এছাড়া একটি পাত্রে ১কাপ চিনি ও দেড় কাপ পানি জ্বাল দিয়ে শিরা করে পিঠাগুলো শিরায় দিয়ে ঢেকে রাখুন ১ ঘণ্টার মতো। ঠাণ্ডা হলে ও শিরাগুলো শুকিয়ে গেলে পিঠাগুলো নরম ও খেজুরের মতো দেখাবে। যেভাবে ইচ্ছা পরিবেশন করুন মজার খেজুর পিঠা।

Labels:

নারকেলের সনেদশ

                      নারকেলের সনেদশ


উপকরন:-নারকেল একটা মিহি করে বাটা,এলাচ কয়েকটি, চিনি ২০০ গ্রাম,দুধ ১লিটার খিরসা করে

নিতে হবে।

প্রাণালী:-খিরসা,নারকেল বাটা,চিনি,এলাচ,একসঙেগ একটি পাএে অলপ আচেঁ নাড়তে হবে,নাড়তে

নাড়তে যখন মিশ্রনটি আঠা আঠা হয়ে আসবে তখন চুলা থেকে নামিয়ে ছাচঁ দিয়ে নকশা করে নিতে

হবে এবং ঠানডা হলে পরিবেশন করতে হবে।।ভাল লাগলে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন।।

Labels:

চ্যাপা পিঠা

                             চ্যাপা পিঠা


ভর্তার জন্যে যা প্রয়োজনঃ

পিয়াজ মোটা কুচি-- ১ কাপ

রসুন মোটা কুচি-- ১ কাপ

কাঁচামরিচ-- ৮-১০টি

লবন-- সাদমতো

চ্যাপা শুটকি-- ৭-৮টি

যেভাবে করতে হবেঃ

শুটকি পানিতে ভিজিয়ে রেখে মাথা ফেলে পরিষ্কার করে ধুয়ে রাখুন। প্যানে পিয়াজ, রসুন, কাচামরিচ

খুব অল্প আঁচে সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিন। নন-স্টিক প্যান হলে ভালো। ভাজা হলে শুটকি দিয়ে

আবার ভাজুন। লবণ মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন। ঠান্ডা করে হাত দিয়ে মেখে নিন। অথবা শিল-পাটায়

বেটে নিতেও পারেন।

ডো-এর জন্যে যা প্রয়োজনঃ

চালের গুঁড়া-- ২ কাপ

লবণ-- স্বাদমতো

পানি-- পরিমানমতো

যেভাবে ডো করবেনঃ

লবণ ও পানি ফুটিয়ে চালের রুটির ডো যেভাবে করে সেইভাবে ডো করে নিন। ঠান্ডা হলে ময়ান দিয়ে রাখুন।

পিঠা তৈরিঃ

ডোটিকে ছোটো ছোটো পিংপং বলের মতো বল বানিয়ে নিন। হাতের তালুতে নিয়ে রুটি বানিয়ে একটি
রুটির উপর ভর্তার পুর দিয়ে অন্য একটি রুটি দিয়ে চেপে দিন। দুই আঙুলের চাপে চারদিক মুড়ে দিন। সব বানানো হলে তাওয়া গরম করে মৃদু আঁচে দুইপাশ সেঁকে নিন। হালকা বাদামি হলে নামিয়ে ফেলুন।

** এই পিঠা গরম অথবা ঠান্ডা দুইভাবেই খেতে অসাধারণ।

Labels:

চিতই মজাতে দারুণ ভর্তা

                চিতই মজাতে দারুণ ভর্তা




৩ ধরনের ভর্তার রেসিপি জেনে নিন

ধনে পাতার চাটনি

যা যা লাগবে

ধনে পাতা ১ কাপ,

তেঁতুল ২ টেবিল চামচ,

কাঁচা মরিচ ২টা,

রসুন ৪ থেকে ৫ কোয়া,

লবণ স্বাদমতো,

সরিষা তেল প্রয়োজনমতো।

যেভাবে করবেন

ধনে পাতা ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার ধনে পাতা, তেঁতুল, কাঁচা মরিচ, রসুন পাটায় বেটে নিতে হবে।
তারপর প্রয়োজনীয় লবণ আর সামান্য সরিষা তেল মিশিয়ে নিন।

সরিষা ভর্তা
................

যা যা লাগবে

সরিষা আধা কাপ,

রসুন ২ কোয়া,

শুকনো মরিচ ২টি,

লবণ স্বাদমতো,

ধনেপাতা ১ টেবিল চামচ।

যেভাবে করবেন

নতুন সরিষা ধুয়ে বেটে নিতে হবে। রসুন শুকনো মরিচ তাওয়ায় টেলে নিতে হবে। এবার সরিষার
সঙ্গে

ধনেপাতা, রসুন, শুকনো মরিচ, লবণ দিয়ে আরও একবার বেটে নিতে হবে। ঠাণ্ডা-সর্দিতেও এই ভর্তা ওষুধের মতো কাজ করে।

লইট্টা ভর্তা
..............

যা যা লাগবে

লইট্টা শুটকি,

শুকনা মরিচ ,

পেঁয়াজ কুচি,

রসুন কুচি,

সরিষার তেল,

লবণ।

যেভাবে করবেন

প্রথমে শুটকি মাছ গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর পানি ঝরিয়ে তাওয়াতে তেল

ছাড়া ভালো করে ভাজতে হবে। শুটকিগুলো ভাজা ভাজা হলে পাটায় বেটে নিতে হবে। এরপর ভাজা

শুকনা মরিচ, ভাজা পেঁয়াজ কুচি, ভাজা রসুন কুচি সরিষার তেল, লবণ এবং ধনে পাতা দিয়ে মাখিয়ে

লেবু দিয়ে পরিবেশন করুন মজার স্বাদের লইট্টা শুটকি ভর্তা।

Labels:

পাউরুটি দিয়ে মজাদার রসপুলি রেসিপি

    পাউরুটি দিয়ে মজাদার রসপুলি রেসিপি

উপকরণঃ

পাউরুটি চার স্লাইস

দুধ আট-দশ চা চামচ

বেসন তিন চা চামচ

লেবুর রস এক চা চামচ

ঘি দুই চা চামচ

ভাজার জন্য তেল আন্দাজ মত

রসের জন্যঃ

পানি দুই কাপ

চিনি পৌনে এক কাপ

পুরের জন্যঃ

দুধ দুই কাপ

সুজি দুই চা চামচ

ঘি এক চা চামচ

চিনি দেড় চা চামচ

গুঁড়ো দুধ দুই চা চামচ

ছোটো এলাচ (গুঁড়ো করা ) দুইটা

প্রস্তুত প্রণালীঃ

-পাউরুটি দশচামচ দুধ দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন। দুই কাপ পানি চুলায় দিয়ে তাতে পৌনে কাপ চিনি দিয়ে ঘন করে নিতে হবে যতক্ষন না দেড় কাপ হয় । বেসন শুকনো তাওয়ায় সেঁকে নামিয়ে ঠান্ডা করে তা ভালোভাবে ঘি ও লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে নিন।

-এরপর ভিজিয়ে রাখা পাউরুটিতে বেসনের মিশ্রনটি মেশান। পুরো মিশ্রনটা নরম করে মেখে নিন। নরম মন্ডটা ঢেকে রেখে দিন পনেরো থেকে বিশ মিনিট। সুজি অল্প ভেজে দু কাপ দুধে গুলে আঁচে বসান। অনবরত নাড়তে থাকুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে চিনি ও ঘি মেশান। নাড়তে নাড়তে আরও ঘন করুন।

-মিশ্রন ঘন হয়ে মন্ড মতো হয়ে আসবে তখন কড়াই আঁচ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে গুঁড়ো দুধ ও এলাচগুঁড়ো মেশান। এইতো তৈরি হয়ে গেলো পুর। এরপর পুর থেকে সমান করে দশটা লেচি কেটে রাখুন। অন্যদিকে পাঁউরুটির মন্ড আর একবার মেখে নিয়ে দশটা লেচি কাটুন।

-তারপর পাউরুটির লেচি গুলো ছোট ছোট আকারে বেলে নিয়ে ভেতরে পুর ভরে পুলি পিঠার আকারে গড়ে নিন। তেলে সামান্য ঘি মিশিয়ে গরম করে এতে পুলিগুলো বাদামি করে ভেজে নিন। ভাজা পিঠা গুলো আগে থেকে তৈরি করে রাখা রসে ফেলুন। রসে জড়িয়ে পিঠা গুলো চকচকে হলে তুলে ফেলুন।

সকালের নাস্তায় কিংবা বিকেলে চায়ের সাথে পরিবেশন করতে পারেন।

>> লাইক/শেয়ার না করলে ফেসবুক আপনাকে পরবর্তী পোষ্ট দেখাবে না।


Labels:

ক্ষীরের পাটিসাপটা

                       ক্ষীরের পাটিসাপটা

উপকরণ :

ক্ষিরের জন্য :

দুধ ৩ লিটার। চিনি ১ কাপ। চালের গুঁড়ি ১ টেবিল-চামচ।

গোলার জন্য: চালের গুঁড়ি ৭ কাপ। আটা বা ময়দা আধা কাপ। চিনি বা গুড় ৮০০ গ্রাম।

ক্ষীর তৈরি :
পাত্রে দুধ ফুটান। মাঝে মাঝে নাড়তে হবে যেন লেগে না যায়। দুধ কমে অর্ধেক হলে আধা কাপ থেকে একটু বেশি দুধ আলাদা করে রাখুন। এবার চিনি দিয়ে দুধ ভালো করে নাড়তে থাকবেন।

মোটামুটি ঘন হয়ে আসলে আলাদা করে রাখা দুধের মধ্যে চালের গুঁড়ি দিয়ে মিশিয়ে ঘন দুধের মধ্যে দিয়ে নাড়তে থাকুন। কয়েকবার ফুটে উঠলে নামিয়ে ফেলুন। পাত্রটি ঢেকে রাখুন।

গোলা তৈরি :
২ কাপ পানিতে গুড় গুলিয়ে নিন। চালের গুঁড়ি, আটা আর গুঁড় দিয়ে গোলা তৈরি করুন। খেয়াল রাখবেন গোলা যেন খুব ঘন আবার খুব পাতলা না হয়।

পিঠা তৈরি :
লোহার কড়াই কিংবা ফ্রাইপেন যেটাতে বানাতে চান তাতে ভালো করে সামান্য তেল মাখিয়ে নিন। আধাকাপ গোলা নিয়ে প্যানে গোল করে ঘুরিয়ে ছড়িয়ে দিন। পিঠার উপরের দিক শুকনা হয়ে আসলে কড়াই থেকে আলাদা হয়ে আসছে কিনা খেয়াল করুন।

এই পর্যায়ে ১ টেবিল-চামচ ক্ষির একপাশে লম্বা করে দিয়ে দিন। ক্ষীর ভেতরে রেখে পিঠা আস্তে আস্তে করে মুড়িয়ে ফেলুন। চামচ দিয়ে হালকা চাপ দিয়ে পিঠা চ্যাপ্টা করে দিন।

নামিয়ে পরিবেশন করুন মজদার ক্ষীরের পাটিসাপটা।

Labels:

ভাপা পুলি / স্টীমড ডাম্পলিং / সুইট মম

আজ আপনাদের জন্য মজাদার এক পিঠার রেসিপি যা ভাপা পুলি / স্টীমড ডাম্পলিং / সুইট মম বা

সুইট অন্থন নামে পরিচিত। এই পিঠা তৈরি করা খুবই সহজ ও খেতেও খুব দারুণ। হয়তো আপনারা

সবাই জানেন রেসিপিটি তার পরেও মিলিয়ে নিতে পারেন। রইলো রেসিপি।



উপকরণ:

আতপ চালের গুড়া

পানি

লবন

নারিকেলের পুর তৈরি

কোড়ানো নারিকেল

ঝোলা গুড়

সামান্য চিনি

খোসা ছাড়া তিল

– সব এক সাথে জাল দিন । আঠালো পুর তৈরি হয়ে আসলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করুন ।

প্রনালি:

– আটা সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা করে ভাল করে ময়ান দিন ।

পেঁচানো পুলি

প্রথমে ১/২ ইঞ্চি মোটা করে রুটি বেলে নিন । এর মধ্যে পুরো রুটিটায় পুর দিয়ে ঢেকে দিন । তারপর

পেচিয়ে গোল করুন । শেষের মাথা পানি দিয়ে ভাল করে চেপে চেপে লাগিয়ে দিন । ১৫-২০ মিনিট

গরম পানির ভাপের উপরে রাখুন । ঢাকনা দিবেন ।

Labels:

কলাপাতায় তালের পিঠা

                  কলাপাতায় তালের পিঠা 


রেসিপি ঃ--

চালের গুড়ি- ১ কাপ,

তালের রস- ১ কাপ (আগে থেকে জ্বাল করা চিনি দিয়ে),

নারিকেল বাটা- হাফ কাপ,

কলারপাতা।।

যেভাবে করবেন ঃ---

চালের গুড়ি মাখবেন তালের রস দিয়ে, যে পরিমান দিলে বেটারটা মাখানো হবে ঐ পরিমাণই দিবেন,

পানি দেয়ার দরকার নেই। সাথে নারিকেল ও ভালভাবে মাখিয়ে নিবেন। এবার চুলায় তাওয়া বসিয়ে

তাতে কলাপাতা দিয়ে তাতে পিঠার মিশ্রণ ডেলে দিতে হবে পরিমান মত আর উপরে আর একটা
পাতা

দিয়ে ডেকে দিতে হবে। চুলার জ্বাল মিডিয়াম থাকবে। পাতা পুড়ে দারুন মজার ঘ্রান বের হবে আবার

উল্টে দিতে হবে। এপাশ-ওপাশ হয়ে গেলেই নামিয়ে খেয়ে দেখুন কত মজার এই পিঠা।

Labels:

সুজির কেক পিঠা

                        সুজির কেক পিঠা




উপকরণ :

১. সুজি - আধা কাপ থেকে ১ কাপ,

২. তরল দুধ - ১ কাপ,

৩. চিনি -১/২ কাপ (কম বেশি দেয়া যাবে ),

৪. ডিম -১ টি,

৫. ভ্যানিলা এসেন্স-১/২ চা চামচ,

৬. তেল -৪ টেবিল চামচ,

৭. ঘি -৪ টেবিল চামচ,

৮. বেকিং পাউডার - ১ চা চামচ।

প্রণালি :

> প্রথমে একটা বাটিতে ডিম,চিনি,দুধ ,ভ্যানিলা একসাথে কাঁটা চামচ দিয়ে একটু ভালো করে ফেটিয়ে নিতে হবে। চিনি গলে গেলে ডিম দুধ এর মিশ্রনে সুজি ও বেকিং পাউডার দিয়ে ভালো মিশিয়ে নিয়ে সব শেষে ৪ টেবিল চামচ তেল দিয়ে আবার ভালো করে মিক্স করতে হবে।

> এখন একটা কোয়ার্টার প্লেট সাইজ /ছোট সাইজ এর ননস্টিক ফ্রাইং প্যান চুলায় বসিয়ে ,প্যানে ২ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে এর মধ্যে সুজির মিশ্রনটা আস্তে করে ঢেলে দিয়ে তারপর চুলা জ্বালাতে হবে।

> চুলার আঁচ একদম কমিয়ে দিয়ে নিভু নিভু আঁচে, প্যান ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ৮-১০ মিনিট রান্না করতে হবে। ৮-১০ মিনিট পর যখন কেক এর উপরটা জমে যাবে আর কেক এর চারপাশে হালকা বাদামী রং হয়ে আসবে ,তখন একটা ফ্ল্যাট/চেপ্টা চামচ দিয়ে খুব সাবধানে কেকটা উল্টে দিতে হবে।

> তারপর কেক এর চারপাশে আরো ২ টেবিল চামচ ঘি ছড়িয়ে দিয়ে ঢেকে আবার মৃদু আঁচে অপর পিঠ বাদামী রং হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।

> সব শেষে কেক এর মাঝে একটা ছুরি ঢুকিয়ে চেক করুন কেক এর মাঝখানটা হয়েছে কিনা,কেক হয়ে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা করে পছন্দ মতো আকারে কেটে পরিবেশন করুন।

* টিপস :

> সুজি কম /বেশি লাগতে পারে। কারণ সুজির মিশ্রনটা তেলের পিঠার /পোয়া পিঠার গোলার মত ঘন হবে। তাই ডিম দুধ এর মিশ্রনে সুজি দেয়ার সময় একবারে ঢেলে না দিয়ে , অল্প অল্প করে দিবেন।

>> লাইক/শেয়ার না করলে ফেসবুক আপনাকে পরবর্তী পোষ্ট দেখাবে না।

Labels:

তুলুম্বা

                                  তুলুম্বা



উপকরণ :

(১) ডো এর জন্য লাগবে :

১. ময়দা পৌনে ২ কাপ,

২. পানি দেড় কাপ,

৩. তরল দুধ আধা কাপ,

৪. তেল অথবা গলানো মাখন ৪ টেবিল চামচ,

৫. লবণ ১ চিমটি,

৬. ডিম বড় সাইজের ৩ টি,

৭. ভিনেগার ২ চা চামচ,

৮. কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ,

৯. ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা চামচ,

(২) সিরার জন্য লাগবে :

১. চিনি ৩ কাপ,

২. পানি ২ কাপ,

৩. এলাচ গুঁড়া আধা চা চামচ,

৪. লেবুর রস দেড় চা চামচ।
.
.
আরও লাগবে :
১. ভাজার জন্য পরিমাণ মত তেল।

প্রণালি :

> প্রথমে একটা সস প্যানে চিনি ও পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। চিনি গলে যাওয়া পর্যন্ত নাড়তে হবে। চিনি গলে গেলে এবং সিরা ফুটে উঠলে ,মাঝারি আঁচে ৮-১০ মিনিট জ্বাল দিতে হবে।

> ১০ মিনিট পর লেবুর রস ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে সিরাটা একদম ঠান্ডা করতে হবে। সিরা ঘন হবে। সিরা ঠান্ডা না হলে, তুলুম্বা সিরাতে দেয়ার পর নরম হয়ে যাবে।

> একটা হাড়িতে (১) নং এর পানি ,দুধ ,লবণ ,গলানো মাখন একসাথে নিয়ে চুলায় বসিয়ে ফুটাতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ময়দা দিয়ে অনবরত নেড়ে রুটির সেদ্ধ কাই এর মত মসৃন ডো বানাতে হবে। যখন ময়দার মিশ্রনটা একসাথে দলা হয়ে আসবে তখন নামিয়ে নিতে হবে এবং একদম ঠান্ডা করতে হবে।

> ময়দার ডো একদম ঠান্ডা হয়ে গেলে একটা বড় বাটিতে নিয়ে এর সাথে একটা করে ডিম মেশাতে হবে এবং বড় কাঁটা চামচ অথবা কাঠের চামচ দিয়ে ভালো করে মেশাতে হবে। -এইভাবে সব গুলো ডিম দেয়া হলে,কর্ণ ফ্লাওয়ার দিয়ে ভালো করে মিশাতে হবে।

> ময়দার মিশ্রনটা মসৃন , নরম ও আঠালো হয়ে যাবে।

> তারপর এর সাথে ভিনেগার ও ভ্যানিলা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। (ময়দার ডো এর সাথে ডিম মিশানোর কাজটি ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে করলে সহজ হয় ,বিটার এর সাথে যে ডো হুক থাকে সেটা দিয়ে করা যায়। আর যাদের স্ট্যান্ড মিক্সার আছে ,তারা স্ট্যান্ড মিক্সার এর প্যাডেল এটাচমেন্ট দিয়ে সহজেই করতে পারেন)

> তুলুম্বার ডোটা বানানো হয়ে গেলে ,একটা পাইপিং ব্যাগে একটু বড় সাইজ এর স্টার নজেল লাগিয়ে ,পাইপিং ব্যাগে তুলুম্বার আঠালো ও নরম ডো ভরে নিতে হবে।

> এখন ফ্রাই প্যান/কড়াই এ বেশি করে তেল দিয়ে গরম করতে হবে। তেল হালকা গরম হলে, পাইপিং ব্যাগটা ফ্রাই প্যান থেকে একটু উপরে ধরে চাপ দিন। তুলুম্বা যত টুকু লম্বা সাইজের করতে চান,চেপে ততটুকু ডো বের হলে কিচেন কাঁচি দিয়ে তুলুম্বা কাটুন। তুলুম্বা হালকা গরম তেলে পড়বে।

> এইভাবে পাইপিং ব্যাগে ভরা ডো চেপে চেপে ১ অথবা ২ ইঞ্চি লম্বা তুলুম্বা কেটে কেটে তেলে ছাড়ুন। মাঝারি আঁচে একটু সময় নিয়ে সোনালী করে ভাজুন।

> তুলুম্বা গুলো সোনালী করে ভেজে তেল ঝরিয়ে সরাসরি ঠান্ডা সিরায় ছেড়ে ,সিরা তে ২-৩ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।

> ২-৩ মিনিট পর অতিরিক্ত সিরা ঝরিয়ে উঠিয়ে নিন। এইভাবে কয়েক বারে তুলুম্বা ভেজে সিরাতে দিন। তুলুম্বা প্লেট এ তুলে পরিবেশন করুন।
.
.
* টিপস :
> এই তুলুম্বা খেতে অনেকটা আমাদের পাকন পিঠার মত। বাহিরে হালকা মচমচে এবং ভেতরে নরম। এই তুলুম্বা ১ দিন মচমচে থাকবে। তারপর নরম হয়ে যায় ,কিন্তু এরপরও খেতে ভালো লাগে।

> তুলুম্বা খুব গরম তেলে ছেড়ে ভাজলে ,উপর দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি সোনালী হয়ে যাবে। কিন্তু ভেতরে কাঁচা থাকবে। তাই হালকা গরম তেলে দিয়ে ,একটু সময় নিয়ে ভাজতে হবে।

> যে কাপ দিয়ে ময়দা মাপবেন ,সেই কাপ দিয়েই পানি,দুধ,চিনি মেপে দিতে হবে। মেজারিং কাপ ব্যবহার করলে ভালো হয়।
.

>> লাইক/শেয়ার না করলে ফেসবুক আপনাকে পরবর্তী পোষ্ট দেখাবে না।


Labels:

★★★"দুধ খেজুর পিঠা"★★★

              ★★★"দুধ খেজুর পিঠা"★★★



উপকরণ :

খামির এর জন্য-

হাফ কাপ ময়দা

হাফ কাপ দুধ

১ চিমটি লবণ

১ টা ডিমের অর্ধেক

১ টুকরো পাউরুটির সাদা অংশের অর্ধেক টা

২ টেবিল চামচ ঘি

সিরার জন্য:

১কাপ চিনি

১কাপ পানি

২টা এলাচ

আরও লাগবে:

আলাদা ভাবে ২ কাপ দুধ

২টেবিল চামচ চিনি

যেভাবে করতে হবে :

-প্রথমেই সিরা করতে হবে। পানি, চিনি, এলাচ জ্বাল দিয়ে খুবই পাতলা সিরা বানাতে হবে।

-অন্যপাত্রে দুধ গরম করে চুলাতেই দুধের ভেতর ময়দা এবং লবণ দিয়ে রুটির মত খামির বানাতে হবে।
-এবার চুলা বন্ধ করে খামির একটু ঠান্ডা হলে ঘি, ডিম, পাউরুটি মিশিয়ে খুবই নরম খামির বানাতে

হবে। যতক্ষণ না খামির এর আঠালো ভাব না যাবে ততক্ষণ মথতে হবে।

-এবার ছোট ছোট বল বানিয়ে হাত দিয়ে একটু চ্যাপটা করে ইচ্ছে মত নকশা দিতে হবে। আমি আমার

খইচালা/ঝাকা/খাবার ঢেকে রাখার প্লাস্টিক এর ফুটো ফুটো কাভার এ তেল লাগিয়ে চ্যাপটা বল গুলো

চেপে চেপে ডিজাইন করেছি।

-এবার অল্প তাপে ডুবো তেলে লাল করে ভেজে কুসুম গরম সিরাতে ছাড়তে হবে।

-৩ ঘন্টা পর ২ কাপ দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে ১ কাপ করতে হবে।

-২টেবিল চামচ চিনি মিশিয়ে নিতে হবে। চুলা বন্ধ করে দিন। এবার পিঠা গুলো সিরা থেকে তুলে নিয়ে

দুধে দিয়ে ঢেকে রাখুন।

-পরিবেশন এর সময় পিঠার উপর দুধের সর দিয়ে পরিবেশন করুন।

Labels:

জাফরানি ক্ষিরের পাটিসাপটা

              জাফরানি ক্ষিরের পাটিসাপটা




উপকরণ :

ক্ষিরের জন্য :
১. দুধ ২ কাপ,
২. ডাবল ক্রিম ১ কাপ (না দিলেও হবে),
৩. চিনি আধা কাপ,
৪. জাফরান ১ চিমটি,
৫. চালের গুঁড়া বা কর্নফ্লাওয়ার ১ চা-চামচ।

প্রণালি :

> দুধ খুব ঘন করে জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলে চিনি, ক্রিম, জাফরান দিয়ে নাড়তে থাকুন। ক্ষির না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে হবে। নইলে পাতিলের তলায় লেগে যাবে। দুধ যখন খুব ঘন হয়ে আসবে তখন চালেরগুঁড়া বা কর্নফ্লাওয়ার একটু পানি দিয়ে গুলে নিয়ে দুধে মিশিয়ে নাড়তে হবে। ক্ষির ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে।

পিঠার গোলা :

১. চালেরগুঁড়া ১ কাপ,
২. ময়দা ১ কাপ,
৩. গুড় ১ কাপ বা স্বাদ অনুযায়ী চিনিও দিতে পারেন,
৪. পানি ১ কাপ।

প্রণালি :

> গুড় পানি দিয়ে চুলার আগুনে গলিয়ে নিতে হবে। গুড় ঠান্ডা হলে চালের গুঁড়া আর ময়দা মিশিয়ে এক ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন। তারপর একটি ছড়ানো ফ্রাইপ্যানে সামান্য তেল দিয়ে ডালের বড় চামচের এক চামচ গোলা নিয়ে প্যান দিয়ে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাপর মাঝাখানে দেড় চা-চামচ ক্ষির দিয়ে পিঠা ভাজ করে নিতে হবে।

* টিপস :

গোলা খুব ঘন বা পাতলা হবে না। গুড় গরম থাকতে কখনও ময়দা আর চালের গুঁড়ার সঙ্গে মেশাবেন না। তাই ঠাণ্ডা করে তারপর মেশাবেন। পিঠার গোলায় চালের গুঁড়া আর ময়দা একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। শুধু চালের গুঁড়া দিয়ে করলে পিঠা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর মাঝখানে থেকে ভেঙে যায়।

Labels:

★★★সুজি দিয়ে ঝটপট তৈরি করুন একটি দারুণ পিঠা "রসমাধুরী"★★★

★★★সুজি দিয়ে ঝটপট তৈরি করুন একটি দারুণ পিঠা "রসমাধুরী"★★★



সময় নেই বলে রসনা বিলাস তো আর থেমে থাকতে পারে না। রসমাধুরী তেমনই একটি পিঠা যা তৈরি করা যায় অল্প উপাদানে এবং অল্প সময়ে। চলুন, জেনে নিই আতিয়া আমজাদের কাছ থেকে আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠা রসমাধুরী তৈরির পদ্ধতি।

উপকরণ:

পিঠার জন্য লাগবে- তরল দুধ - ১ লিটার গুঁড়ো দুধ - ৩ টে চামচ চিনি - ৬ টে চামচ ঘি- ১ চা চামচ তেল - ১ কাপ সুজি - প্রয়োজন মত পেস্তা বাদাম - ১/২ কাপ
সিরার জন্য লাগবে- চিনি - ১/২ কাপ পানি - ১ কাপ তেজপাতা,এলাচ,দারচিনি - ১ বা ২ পিস করে

প্রনালি:

-পেস্তা বাদাম গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন, নরম হয়ে গেলে খোসা ছিলে কুচি করে রাখুন।
-হাঁড়িতে দুধ জ্বাল দিন ও সাথে তেজপাতা ও দারচিনি দিয়ে দিন।
-দুধে বলক এলে তেজপাতা ও দারচিনি তুলে নিন। এবার গুঁড়ো দুধ ও চিনি মিশিয়ে দিন। মিষ্টি যার যার স্বাদ অনুযায়ী বাড়িয়ে-কমিয়ে নিতে পারেন।
-এবার আস্তে আস্তে দুধে সুজি ঢালুন ও মিশিয়ে নিন এবং এভাবে আটার কাই এর মত করে কাই বানিয়ে নিন।
-কাই ঠান্ডা হলে হাতের তালুতে ঘি মেখে সুজির গোল গোল বল বানিয়ে নিন ভিতরে বাদাম কুচির পুর দিয়ে। চাইলে ছাঁচে দিয়ে নকশাও করতে পারেন।
-কড়াইতে তেল যথেস্ট গরম করে নিন এবং তার পর কম আঁচে সুজির বল গুলো ভেজে তুলুন।
-আরেকটি হাঁড়িতে পানি ও চিনি মিশিয়ে শিরা বানিয়ে রাখুন।
-শিরায় ২ টুকরা এলাচ দিয়ে জ্বাল দিন কিন্তু শিরা যেন ঘন না হয়ে যায়। পাতলা শিরা হবে।
-এবার সুজির বল গুলি শিরায় দিয়ে ১০/১৫ মিনিট অল্প আঁচে ঢেকে দিন।
-এবার সার্ভিং ডিশে সার্ভ করে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুক এবং ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন।

Labels:

বিফ / চিকেন পাফ

                         বিফ / চিকেন পাফ



উপকরণ :

১. ৩০০ গ্রাম গরু/মুরগির মাংসের কিমা ৩০০ গ্রাম,

২. ২৫০ গ্রাম ময়দা ২৫০ গ্রাম,

৩. ১ চা চামচ চিনি ১ চা চামচ,

৪. ১ চা চামচ বেকিং পাউডার ১ চা চামচ,

৫. ২ টেবিল চামচ পিয়াজ কুঁচি ২ টেবিল চামচ,

৬. ১ টেবিল চামচ কাচা মরিচ কুঁচি ১ টেবিল চামচ,

৭. ১ টেবিল চামচ আদা রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,

৮. ১ টেবিল চামচ ধনে পাতা কুঁচি ১ টেবিল চামচ,

৯. লবণ স্বাদমতো,

১০. তেল প্রয়োজন মতো।

প্রণালি :

> প্রথমে একটি বোলে ময়দা, বেকিং পাউডার, লবণ এবং আধাকাপ তেল নিয়ে ভাল করে মেখে নিন । এরপর এতে পানি দিয়ে আবার মেখে ডো করে আলাদা করে রেখে দিন ১ ঘণ্টা।

> এবার একটি প্যানে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে আদা ও রসুন বাটা দিয়ে দিন। এরপর পেঁয়াজ, মরিচ কুঁচি দিয়ে খানিকক্ষণ নেড়ে কিমা দিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন কিমাতে ঝোল না থাকে। রান্না হলে ধনিয়া পাতা ছিটিয়ে দিয়ে ঢেকে নামিয়ে রাখুন।

> এরপর ময়দার ডো থেকে লুচির মত করে ছোট ছোট রুটি বানিয়ে নিন। এরপর একটি লুচির অর্ধেকের উপরে কিমার পুর দিয়ে বাকি অংশ দিয়ে ঢেকে গোল অংশ ভাল করে মুড়ে দিন যেন ভাজার সময় খুলে না যায়। অনেকটা পুলি পিঠার মতো করে বানিয়ে নিন।

> এরপর প্যানে ডুবো তেলে ভাজার মতো তেল ঢেলে গরম করুন। হালকা আচে বাদামি রঙ করে ভেজে নিন ‘বিফ/চিকেন পাফ’।

Labels:

চিতই পিঠা

                              চিতই পিঠা



উপকরণ :

১. আতপ চাল ৩ কাপ,

২. লবণ

৩. পানি পরিমাণমত

প্রণালি :

১. চাল ২ থেকে ৩ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তারপর মিহি করে বেটে সামান্য লবণ দিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে দিন।

২. এরপর মিশ্রনে পরিমান মতো কুসুম গরম পানি দিয়ে গোলা তৈরি করুন। খেয়াল রাখতে হবে

গোলা যেন খুব ঘন কিংবা পাতলা না হয়।

৩. লোহার কড়াই কিংবা চিতই পিঠার জন্য মাটির তৈরি তাওয়া বা খোলা গরম করে তাতে সামান্য

সরিষা কিংবা সয়াবিন তেল মাখান।

৪. এরপর বড় চামচের এক চামচ গোলা পিঠার কড়াই/খোলায় ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। এরপর

ঢাকনায় সামান্য পানি ছিটিয়ে দিন। ৪ থেকে ৫ মিনিট পর পিঠা নিশ্চিন্তে তুলে ফেলুন।

এরপর বিভিন্ন রকমের ভর্তা কিংবা মাংস দিয়ে গরম গরম চিতই পিঠা পরিবেশন করুন। তবে

অঞ্চলভেদে চিতই পিঠা বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে খাওয়া হয়। যেমন দক্ষিণাঞ্চলে কোড়ানো নারকেলের

সঙ্গে ঝোলা গুড় দিয়ে মাখিয়ে চিতই পিঠা দিয়ে খাওয়া হয়। আবার চট্টগ্রামের দিকে শুটকি ভর্তা

দিয়েও খাওয়া হয়

>> লাইক/শেয়ার না করলে ফেসবুক আপনাকে পরবর্তী পোষ্ট দেখাবে না।



Labels:

Monday, February 13, 2017

পারফেক্ট চা

এক কাপ “পারফেক্ট” চা বানাতে হলে আপনাকে জানতে হবে সঠিক পরিমাপ আর নিখুঁত রেসিপি।

কেবল তাতেই আপনি উপভোগ করতে পারবেন চায়ের স্বাদ, গন্ধ পুরোপুরি।




আসুন, আজ আপনাদের জানাই একটা গোপন রেসিপি। অনেকেই অভিযোগ করেন যে ঘরের চা

কখনও হোটেলের মতন হয় না। রেসিপি জেনে নিন, আজ থেকে আপনার ঘরের চাও হবে ঠিক

হোটেলের মতন। এবং অবশ্যই নেই কোনও বাড়তি যন্ত্রণা।

উপকরণ:

# দুধ- ৩ কাপ

# চা পাতা- ৪ টেবিল চামচ কিংবা ৪টা টি ব্যাগ

# চিনি- স্বাদমত

# ডিমের কুসুম- ১টি কুসুমের অর্ধেক (নিরামিষাশীরা দিবেন না)

# এলাচ- ১ টি (ঐচ্ছিক)

# জাফরানের দানা- এক চিমটি (ঐচ্ছিক)

# দুধের সর বা মালাই- ইচ্ছামত

এলাচ আর জাফরান দানা ঐচ্ছিক হলেও কখনও ব্যবহার করে দেখবেন। অন্যরকম একটি স্বাদ তৈরি

 হবে। যারা ডিমের কুসুম দিতে চান না, তারা খুব ভালো কোনও বাটার বিস্কুটের গুঁড়া ব্যবহার করবেন।

বিস্কুট যেন একদম টাটকা হয়।

>> লাইক/শেয়ার না করলে ফেসবুক আপনাকে পরবর্তী পোষ্ট দেখাবে না।

Labels:

Sunday, February 5, 2017

শাহী মুতাঞ্জান জর্দা

                       শাহী মুতাঞ্জান জর্দা



উপকরন:

• ২ কাপ বাসমতি বা কালিজিরা চাল

• ২ কাপ চিনি

• ১/২ কাপ ঘি বা মাখন

• ১/২চা চামচ সবুজ এলাচগুড়ো

• ২ টি লবঙ্গ

• ২টি সবুজ এলাচ

• ১/২ কাপ কমলার রস

• ১চা চামচ কেওড়া জল

• ১/৪চা চামচ কমলা রঙ

• ১/৪চা চামচ লাল রঙ

• ১/৪চা চামচ সবুজ রঙ

• কিছমিছঃ ১/৪কাপ

• গোলাব্ জাম মিস্টিঃ ৮পিস

• ড্রাই ফ্রুটসঃ ১/৪কাপ

• মাওয়াঃ ২ টেবিলচামচ(ঐচ্ছিক)

• কাজুবাদাম কুচিঃ ২ টেবিলচামচ

• পেস্তাবাদাম কুচিঃ ২ টেবিলচামচ

• কাঠবাদাম কুচিঃ ২ টেবিলচামচ

• খেজুরকুচিঃ ২ টেবিলচামচস

প্রণালী:

চাল ধুয়ে ৩০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

৬ কাপ পানির সাথে ১ টেবিলচামচ তেল,সবুজ এলাচ ও লবঙ্গ যোগ করে ফুটিয়ে নিন।

চাল দিয়ে ৮ মিনিট উচ্চ তাপে রান্না করুন।চাল ৮০% সিদ্ধ হবে।পানি ঝরিয়ে নিন।

একটি পাত্রে ঘি দিয়ে কিছমিছ, বাদামকুচি দিয়ে ভাজুন।এরপর চিনি, ১/৪ কাপ পানি ও এলাচগুড়ো

দিয়ে ফুটিয়ে নিন।ভাতগুলো ছাড়ুন এবং মিশিয়ে নিন।

ভাতের উপর তিনপাশে তিন ধরনের রঙ দিন। গোলাব্ জাম, ড্রাই ফ্রুটস, মাওয়া, খেজুরকুচি দিন।

কমলার রস এর সাথে কেওড়া জল দিয়ে ছিটিয়ে দিন।

ঢেকে ৩০ মিনিট দমে রাখুন।

ঢাকনা খুলে মিশিয়ে নিন এবং পরিবেশন করুন দারুন মজাদার শাহী মুতাঞ্জান জর্দা।

Labels:

ফিশ বল

                                ফিশ বল




উপকরণ :

১. কাঁটা ছাড়া যে কোন মাছ সেদ্ধ ২৫০ গ্রাম,

২. পাউরুটি কুচি ১ কাপ,

৩. পেঁয়াজ কুচি ৪ টে চামচ,

৪. কাঁচামরিচ কুচি ১ টে চামচ,

৫. মরিচ গুঁড়া সামান্য,

৬. টমেটো সস ১ টেবিল চামচ,

৭. জিরার গুঁড়া ১/২চা চামচ,

৮. লবণ স্বাদমতো,

৯. ডিম ১টা,

১০. কর্নফ্লাওয়ার ৪ টে চামচ বল কোট করার জন্য,

১১. তেল ভাজার জন্য।

প্রণালি :

> মাছ সেদ্ধ করে নিন।

> পাউরুটির সাইড সরিয়ে হাত দিয়ে ছিঁড়ে কুচি করে নিন।

> এখন ডিম, কর্নফ্লাওয়ার, তেল ছাড়া অন্য সব উপকরণ এক সাথে মাখিয়ে বলের মতো গড়ে নিন।

> বলগুলো কর্নফ্লাওয়ার এর উপর গড়িয়ে রাখুন।

> একটা ডিম ফেটিয়ে বলগুলো একে একে ডুবিয়ে গরম তেলে ভেজে নিন গোল্ডেন ব্রাউন হওয়া পর্যন্ত।

> গরম গরম সস বা ভাত বা পোলাওয়ের সাথে পরিবেশন করুন।

Labels:

দই বড়া


                                দই বড়া




উপকরণ :

১. মাষকলাইয়ের ডাল ১ কাপ,

২. আদাবাটা ১ চা-চামচ,

৩. লবণ ১ চা-চামচ,

৪. বিট লবন ১ চা-চামচ,

৫. তেতুলের কাঁথ আধা কাপ,

৬. চিনি বা গুঁড় ২ টেবিল-চামচ,

৭. দই ২,৩ কাপ (ফেটানো),

৮. চাট মসলা ১ চা-চামচ।

গুঁড়ামসলার জন্য :

১. শুকনা লালমরিচ ৪,৫টি (টেলে নিন),

২. জিরা ৩ চা-চামচ (টেলে নিন)।
.
.
> এই সব উপকরণ টেলে, আলাদা আলাদা করে গুঁড়া করে রাখুন একপাশে।
.
.

সাজানোর জন্য লাগবে :

১. পুদিনা পাতা,
২. কাঁচামরিচের কুচি,
৩. পেঁয়াজ কুচি,
৪. সব নিয়ে পাশে রাখুন,
৫. সঙ্গে ভাজা নিমকি ভেঙে দিতে পারেন।
.
.

প্রণালি :

> মাষকলাইয়ের ডাল আগের রাতে ভিজিয়ে রাখুন। অথবা পাঁচছয় ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।এখন আধা কাপের চেয়েও কম পরিমাণ পানি দিয়ে মিহি করে বেটে কিংবা ব্লেন্ড করে নিন। যেন থকথকে খামির হয়।

> একটি বাটিতে পানি নিয়ে, ছোট একটি ডালের বড়ি ফেলে দেখে নিন, খামির ঠিক হয়েছে কিনা। ভেসে উঠলে মনে করবেন, খামির একদম ঠিক হয়েছে।

> এবার ডালের সঙ্গে আদাবাটা ও অল্প লবণ দিয়ে মিশিয়ে রাখুন ১০ মিনিট।

> চুলায় তেল গরম করতে দিন। এই ফাঁকে বড় বাটিতে তিনকাপ খাওয়ার পানিতে অল্প লবণ ও তেতুলের কাঁথ গুলে রাখুন।

> তেল গরম হলে মাঝারি রাখুন চুলার আঁচ। এখন ডালের খামির থেকে ছোট এক চামচ নিয়ে বড়ার মতো করে তেলে দিন। বাদামি করে ভেজে তুলে সঙ্গে সঙ্গে তৈরি করে রাখা তেঁতুলের পানিতে ছেড়ে দিন। এতে বড়া নরম নরম হবে।

> এভাবে সবগুলো বড়া তৈরি করে নিন। বড়াগুলো পানি থেকে উঠিয়ে চেপে পানি বের করে পরিবেশন পাত্রে সাজিয়ে রাখুন।

> অন্য একটি বাটিতে দই নিয়ে সেটাতে টালা মসলা থেকে এক চামচ করে মরিচগুঁড়া, জিরাগুঁড়া, তেঁতুলের কাঁথ, বিট লবণ, চিনি, অল্প চাটমসলা দিয়ে দই ফেটে নিন।
.
.

পরিবেশনের :

> ডালের বড়ার উপর ফেটানো দই ঢেলে দিন। তারপর অল্প টালা গুঁড়ামসলা আর চাটমসলা ছড়িয়ে দিন। পুদিনাপাতার কুচি, কাঁচামরিচের কুচি, পেঁয়াজকুচি এবং নিমকির উপর দিয়ে ভেঙে দই বড়া পরিবেশন করুন।

Labels:

চিকেন মোমো

                            চিকেন মোমো



উপকরণ :

১. মুরগির মাংস ৫০০ গ্রাম,

২. পেঁয়াজ কুচি ৪ টেবিল চামচ,

৩. ময়দা ১ কাপ (খামিরের জন্য),

৪. পানি পরিমাণমতো,

৫. কাঁচা মরিচ কুচি ৩ টেবিল চামচ,

৬. ধনিয়াপাতা কুচি ৩ টেবিল চামচ,

৭. আদা ও রসুন বাটা আধা চা-চামচ,

৮. গোলমরিচ গুঁড়া আধা কাপ,

৯. লবণ স্বাদমতো,

১০. তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি :

> প্রথমে ময়দায় পরিমাণমতো পানি ও লবণ দিয়ে খামির করে নিন। মুরগির মাংস ছোট ছোট করে

কেটে একটু সেদ্ধ করে প্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, গোলমরিচ, আদা-রসুন বাটা ও লবণ

দিয়ে ভাজা ভাজা করে দিন। এবার গোল করে রুটি বেলে তাতে চিকেনের পুর দিয়ে মুখ বন্ধ করে

নকশা করে নিন। এরপর পানির ভাপ দিন ২০ মিনিট। এরপর সুইট চিলি সস অথবা গ্রিন চিলি সস

অথবা গার্লিক সস দিয়ে পরিবেশন করুন।

Labels:

চট্রগ্রামের ঐতিহ্য বাহী কালা ভুনা/ কালো ভুনা মাংস

চট্রগ্রামের ঐতিহ্য বাহী কালা ভুনা/ কালো ভুনা মাংস



উপকরনঃ

আমি মাংসের মসলা নিজে করি- এলাচি, দারচিনি, তেজপাতা,ধনিয়া,জীরা, শাহী জিরা,জয়েত্রি,

জয়ফল,গোলমরিচ সাদা এবং কালো, লবঙ্গ, স্টার আনাইছ (অপশনাল), আস্ত শুকনো মরিচ, মৌরি

(fennel seeds),পস্তদানা, কালো এলাচ সব টেলে গুড়ো করে নেই।এমন ভাবে করি যাতে অনেক দিন

খেতে পারি।

গরুর মাংশ ২ কেজি

মাংসের মসলা ৪/৫ টেবিল চামচ

আস্ত কয়েকটা দারচিনি, এলাচ,গোলমরিচ ,লবঙ্গ,তেজপাতা।

আধা কাপ দই

হলুদ গুঁড়া দেড় চা চামচ

মরিচ ১ চা চামচ

সয়া সস ১/৪ কাপ

পেঁয়াজ বড় বড় ৪ টি কুচি করা

আদা বাটা ২ টেবিল চামচ

রশুন বাটা ২ টেবিল চামচ

বাদাম বাটা ১ টেবিল চামচ

জীরা বাটা ১ চা চামচ

সরিষা তেল আধা কাপ

কাঁচামরিচ ৪/৫ টি

লবন পরিমান মতো

পাঁচফোড়ন গুড়ো আধা চা চামচ (ঐচ্ছিক)

পেঁয়াজ বেরেসতা

প্রণালীঃ

প্রথমে মাংস ধুইয়ে মেরিনেট করুন আদা বাটা ,রশুন বাটা,বাদাম বাটা, হলুদ গুরা,মরিচ গুরা,দই, সয়া সস আর মাংসের মসলার চার টেবিল চামচ থেকে আধা নিয়ে ১ ঘণ্টার মতো মেরিনেট করুন ।
পরে তেল গরম দিন পাতিলে।তেল গরম হলে মেরিনেট করা মাংস দিয়ে দিন।সাথে পেঁয়াজ থেকে অর্ধেক নিয়ে আর লবন দিয়ে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল দিন। আমি পানি দেই নাই অতিরিক্ত কারন মাংস জ্বাল হতে থাকলে এর কিসুখন পর এম্নিতেই অনেক পানি বের হয় মাংস থেকে। মাংস সিদ্ধ হলেও পানি শুকানো পর্যন্ত নাড়তে থাকুন।

পরে চুলায় আরেকটি ফ্রাই প্যান এ তেল দিয়ে আস্ত মসলা গুলো দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন পরে পেঁয়াজ আর মরিচ দিয়ে ভাঁজতে থাকুন।এরপর রান্না করা মাংস দিয়ে ভাঁজতে থাকুন। পরে মাংসের মসলা আর পাঁচফোড়ন গুড়ো দিয়ে দিন ভাঁজতে থাকুন যতক্ষণ না মাংসর রং কালো না হয়।যদি মাংস কালোই না হয় তবে নামের এর সাথে ডিশ টি যাবেনা। পরে উপরে পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে নামিয়ে গরম গরম ভাত,রুটির সাথে এমন কি মুড়ির সাথে ও খাওয়া যায়।

Labels:

আচারি মাংস

                              আচারি মাংস 




গরু বা খাসির মাংস রান্না করার অসাধারণ কোন রেসিপি খুঁজছেন? তাহলে সায়মা সুলতানার এই

রেসিপিটি ঠিক আপনারই জন্য !

যা যা লাগবে 

খাশি/গরুর মাংস ১ কেজি পরিমাণ , ছোট পিস করে কাটা

পেঁয়াজ মিহি কুচি ২ কাপ

পেঁয়াজ বাটা ২ চা চামচ

রসুন বাটা ২ চা চামচ

আদা বাটা ৩ চা চামচ

হলুদ গুঁড়ো ১ চা চামচ

মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ

ধনিয়া গুঁড়ো ১ চা চামচ

জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ

গরম মশলা গুঁড়ো ১ চা চামচ

টমেটো পেস্ট ৪ চা চামচ

এলাচ দারচিনি তেজপাতা কয়েকটা

টক দই হাফ কাপ

তেল হাফ কাপ

লবণ স্বাদমত

কাঁচা মরিচ ৫/৬ টি

টক মিষ্টি আমের আচার ২ টেবিল চামচ

পেঁয়াজ বেরেস্তা হাফ কাপ

আলু ছোট করে টুকরা করা

কাঁচামরিচ কয়েকটা

প্রনালি:

-আলু টুকরা, পেঁয়াজ, বেরেশ্তা আর কাঁচামরিচ ছাড়া উপরের সব উপকরণ একসাথে মাখিয়ে রাখুন ১

ঘণ্টা।

-এবার ১ কাপ পানি দিয়ে নাড়াচাড়া করে হাড়ি চাপিয়ে দিন চুলায় মিডিয়াম আঁচে।

-মাংস নরম হয়ে আসতে থাকলে টক মিষ্টি আমের আচার,আলু টুকরা, কাঁচামরিচ আর পেয়াজ

বেরেস্তা দিয়ে কম আঁচে রান্না করুন মাংস সিদ্ধ হবার আগ পর্যন্ত।

-তেল উপরে উঠে আসলেই নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন !

সংগৃহীত

Labels:

মেজবানি মাংস

                          মেজবানি মাংস



উপকরন:

• গরুর মাংশঃ ২কেজি

• সরিষার তেলঃ ১কাপ

• পেয়াজ বেরেস্তাঃ ১কাপ

• পেয়াজ বাটাঃ ১/৪কাপ

• আদা রসুন বাটাঃ ১ টেবিলচামচ করে

• সরিষা বাটাঃ ১ টেবিলচামচ

• জিরা ও ধনেপাতাঃ ১ চা চামচ করে

• হলুদের গুড়োঃ ২চা চামচ

• মরিচের গুড়োঃ ২টেবিলচামচ

• কাচামরিচ ফালিঃ ৪

• এলাচঃ ৪, দারচিনিঃ ৩, লবঙ্গঃ ৩, তেজপাতাঃ ২ পিস

স্পেশাল মেজবানি মশলার জন্যঃ

• টালা জিরা ও ধনেঃ ১ চা চামচ করে

• আস্ত গোল মরিচঃ ১চা চামচ

• পোস্তদানাঃ ১ টেবিলচামচ

• কাবাবচিনিঃ ১চা চামচ

• আস্ত মেথিঃ ১চা চামচ

• জায়ফলঃ ১টার অর্ধেক(১/২)

• জয়ত্রীঃ সামান্য

• এলাচঃ ৪, দারচিনিঃ ৩, লবঙ্গঃ ৩

প্রণালীঃ

বেরেস্তা বাদে গরুর মাংসের সাথে সব উপকরন মিশিয়ে নিন।২০ মিনিট রাখুন।

মেজবানি মশলার সব উপকরন একসাথে নিয়ে গুড়ো করে নিন।

কড়াইতে মেরিনেট করা মাংস নিয়ে চুলায় দিন।উচ্চ তাপে রান্না করুন।পানি টেনে গেলে ১কাপ পানি

দিয়ে নাড়তে থাকুন।মাংস কিছুসময় কষিয়ে নিন।

৩কাপের মত পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে অল্প আচে মাংস সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।

এখন মেজবানি মশলা ও পেয়াজ বেরেস্তা দিয়ে মিশিয়ে নিন।৫ মিনিট দমে রাখুন।

নামিয়ে গরম ভাত বা রুটির সাথে পরিবেশন করুন।

Labels:

#রেসিপিঃ চিংড়ি টোস্ট

                   #রেসিপিঃ চিংড়ি টোস্ট


উপকরণঃ

– চিংড়ি ১/২ কাপ

– ডিম ৪টি

– পাউরুটি স্লাইস ৬টি

– মরিচ বাটা ১চা চামচ

– ময়দা ১ টেবিল চামচ

– ঘি টেবিল চামচ

– লেমন রাইন্ড ১/২১চা চামচ

– দুধ ১/৪ কাপ

– লবণ পরিমানমত

– তেল( ভাজার জন্য)

প্রণালীঃ

খোসা ছাড়ানো আধা কাপ চিংড়িতে লবণ ও ১কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন। পানি ছেঁকে তুলে রাখ এবং

চিংড়ি কিমা করুন। কিমার সঙ্গে লেমন রাইন্ড মিশান। গি গরম করে ময়দা মিশান। দুধ, চিংড়ির

কিমা

এবং সিদ্ধ পানি দিয়ে মিশান। মরিচ ও লবণ দিয়ে সিদ্ধ করুন। ঘন হয়ে উঠলে নামান। কিমা ঠান্ডা

করুন এবং পাউরুটির একপিঠে কিমা মাখান। ডিম ফেট এবং ফেটানো ডিমে কিমা মাখানো রুটি

ডুবিয়ে তেলে দুপিঠ বাদামী রং করে ভাজুন। ত্রিকোনাকারে বা লম্বালম্বি দুভাগ করে কেটে গরম

পরিবেশন করুন।

Labels:

"শ্রিম্প বল" #রেসিপি।


                     "শ্রিম্প বল" #রেসিপি



উপকরণ:


বড় মাঝারি সাইজের চিংড়ী ৮-১০ টি ( খোসা ছডানো কিন্তু লেজের অংশ রেখে দিতে হবে ।)

আলু সিদ্ধ ২-৩ টি ( ভাল করে চটকানো )

পেঁয়াজ কুচি ১ টি

২ চা চামচ মাখন

লেবুর রস ১ টেবিল চামচ

আদা-রসুন বাটা ২ চা চামচ একসাথে

গোলমরিচ গুঁড়া ১ চামচ

ক্রিম চিজ ১ টেবিল চামচ

লবণ পরিমান মত

ডিম ১ বড় ( ফেটানো )

সয়া সস ১ টেবিল চামচ

লাল মরিচের গুঁড়া হাফ চামচ

ব্রেড ক্রাম্ব প্রয়োজন মত

তেল ভাজার জন্য

পদ্ধতি:

-প্রথমে চিংড়ী পরিষ্কার করে , ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

-এখন লবণ , গোলমরিচ গুঁড়া , সয়া সস , আদা- রসুন বাটা ও লেবুর রস দিয়ে শ্রিম্প ১-১৫ মিনিট

মাখিয়ে রাখুন ।

-পেঁয়াজ কুচি আগে অল্প বাটারে নরম হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিন । তারপর আলুতে দিন।

- এখন লাল মরিচ গুঁড়া , লবণ , ক্রিম চিজ , অল্প গোলমরিচে গুঁড়া দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন ।

-আলুর মিশ্রন কে ৮-১০ ভাগ করে বল করে নিন । এবার একটি বলে একটি চিংড়ী দিন। বলের মত

আকার দিন লেজের অংশ বাইরে থাকবে ।

-এভাবে সব করে নিন । ১৫ মিনিটেন্র জন্য নরমাল ফ্রিজে রাখুন সেট হতে । ১৫ মিনিট পর বের করে

ফেটে রাখা ডিমের মিশ্রনে ডুবিয়ে ব্রেড ক্রাম্প এ গড়িয়ে নিন ।

-এবার গরম তেলে মিডিয়াম আঁচে বাদামি করে ভেজে তুলে টিস্যুর উপর রাখুন । প্লেইটে সাজিয়ে সস

দিয়ে পরিবেশন করুন ইফতারে মজাদার শ্রিম্প বল ।

Labels:

রেস্তরাঁর স্বাদের কাচ্চি বিরিয়ানি এখন ঘরেই!

রেস্তরাঁর স্বাদের কাচ্চি বিরিয়ানি এখন ঘরেই! 




কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে মন চাইছে? সোজা ছুটে গেলেন রেস্তরাঁয়! এছাড়া অবশ্য উপায়ও বিশেষ নেই।

কাচ্চি বিরিয়ানি অনেকেই ঘরে রাঁধেন বটে,কিন্তু কেন যেন ঠিক রেস্তরাঁর মতন হয় না কিছুতেই।

তাছাড়া অনেকের কাছেই এটা মনে হয় বিরাট একটা ঝামেলার কাজ। আপনাদের জন্য শৌখিন

রাঁধুনি লাইল হোসেন আজ নিয়ে এলেন কাচ্চি বিরিয়ানির দারুণ এক রেসিপি। প্রতিটি পদক্ষেপের

বিস্তারিত বর্ণনা সহ এই রেসিপিতে কাচ্চি বিরিয়ানি রেঁধেই দেখুন, রেস্তরাঁর স্বাদ আর মনেও পড়বে না!

আসুন, জেনে নেই রেসিপি।

উপকরনঃ

# ১ কেজি খাসির মাংস

# ১ চা চামচ আদা বাটা

# ২ চা চামচ রসুন বাটা

# ৩-৪ শুকনো মরিচ

# ২-৩ টি দারুচিনি টুকরা, প্রতিটি আধা ইঞ্চি

# ৪-৫ টি ছোট এলাচ

# ১ চা চামচ জিরা

# ১/২ চা চামচ লবঙ্গ

# ১/২ চা চামচ জয়ত্রি

# ১/৮ চা চামচ জায়ফল

# ৬-৮ কাবাব চিনি (ঐচ্ছিক)

# ১/২ চা চামচ শাহি জিরা (ঐচ্ছিক)

# ৩ টেবিল চামচ দই

৩/৪ কাপ ঘি বা মাখন

# ৫ টি মাঝারি আলু

# ১ চিমটি খাওয়ার কমলা রঙ (ঐচ্ছিক)

# ১/২ কাপ পেঁয়াজ, পাতলা স্লাইস

# ৪ কাপ পোলওর চাল

# ৬ কাপ পানি

# ১/২ কাপ কন্ডেনস্ড মিল্ক

# ২ টেবিল চামচ দুধ

# জাফরান এর চিমটি

# ১০-১২ টি আলুবোখারা

# ৪ টি ডিম (সেদ্ধ করা)

# লবণ স্বাদ অনুযায়ী

মাংস প্রস্তুত প্রণালীঃ

১. মাংস মাঝারি টুকরা করে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। আবার ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

২. শুকনো মরিচ থেকে শাহি জিরা পর্যন্ত সব মসলা গুড়া করুন।

৩. যে হাঁড়িতে বিরিয়ানি রান্না হবে, তাতে মাংস, দই, মশলা এবং লবন মাখিয়ে ৩০ মিনিট থেকে এক রাত রেখে দিন (নোট দেখুন)।

পেঁয়াজ বেরেস্তা প্রস্তুত প্রণালীঃ

১. মাঝারি তাপে ফ্রাইং প্যানে ৩ টেবিল চামচ ঘি/মাখন যোগ করুন।

২. পেঁয়াজ বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভেজে বেরেস্তা করে উঠিয়ে রাখুন।

আলু প্রস্তুত প্রনালীঃ

১. আলু টুকরা করুন।

২. কমলা রঙ আলুতে মেশান। (ঐচ্ছিক)

৩. আলুতে লবণ মাখিয়ে পেঁয়ােজর ঘিয়ে ভেজে নিন।

চাল প্রস্তুত প্রনালীঃ

১. চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

২. ৬ কাপ পানিতে লবন যোগ করে ফুটিয়ে নিন।

৩. ফুটানো পানিতে চাল দিন। ফুটে ওঠা মাত্র চুলা বন্ধ করুন।

৪. চালের পানি ঝড়িয়ে গরম পানি পরিস্কার পাত্রে সংরক্ষণ করুন।

বিরিয়ানি স্তর এবং রান্না প্রণালীঃ

১. ওভেন ৩৫০ ডিগ্রী ফারেনহাইটে প্রি-হিট করুন।

২. দুধে জাফরান যোগ করুন।

৩. চাল ঝড়ানো ১ কাপ গরম পানিতে মাখন / ঘি যোগ করুন।

৫. মাংসের উপরে ভাজা আলু যোগ করুন। কিছু ভাজা পেঁয়াজ (বেরেস্তা) ছিটিয়ে দিন।

৬. আলুবোখারা ছড়িয়ে দিন।

৭. অর্ধেক পানি-মাখন মিশ্রণ যোগ করুন।

৮. চাল ছড়িয়ে দিন।

৯. দুধ ও জাফরান ছিটিয়ে দিন।

৯. চাল স্তর থেকে মাংস পর্যন্ত কয়েকটি গতর্ করে কন্ডেনস্ড মিল্ক যোগ করুন।

১০. অবশিষ্ট পানি-মাখন মিশ্রণ ছিটিয়ে দিন।

১১. বাকি পেঁয়াজ ভাজা ছিটাইয়া দিন।

১২. অবশিষ্ট গরম পানি এমনভাবে যোগ করুন যেন পানি চালের উপর না ওঠে। কিছু পানি অবশিষ্ট থাকতে পারে।

১৩. দেড় ঘন্টা গরম ওভেনে রেখে নামিয়ে নিন। সেদ্ধ ডিম যোগ করুন।

১৪. সালাদ, কাবাব এবং চাটনির সাথে পরিবেশন করুন।


বিঃদ্রঃ নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন। পেইজটি ভাল মনে হলে আপনার বন্ধুদেরও পেইজটি লাইক করার জন্য ইনভাইট করুন।

Labels:

দারুণ স্বাদের হায়দ্রাবাদী চিকেন রেজালা

     দারুণ স্বাদের হায়দ্রাবাদী চিকেন রেজালা



হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানির নাম শুনলে জিভে জল আসে না এমন মানুষ কমই মিলবে। একই রকম

জনপ্রিয় হায়দ্রাবাদী চিকেন রেজালাও। হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি রাঁধতে যেমন অনেক ঝক্কি, চিকেন

রেজালাটা রান্না করা ঠিক ততটাই সোজা। খুব সামান্য কয়েকটি উপকরণে ঝটপট তৈরি করা যায়

হায়দ্রাবাদী চিকেন রেজালা। যারা রান্নাবান্নায় একেবারেই আনাড়ি তারাও নিশ্চিন্তে রেঁধে ফেলতে

পারবেন। ঝামেলা যত কম এই রান্নায়,স্বাদের তারিফ হবে ততটাই বেশি। নিউ দিল্লীর পার্ক রয়েল

হোটেলের প্রাক্তন শেফ বিকাশ ওবরয়ের রেসিপি বাংলায় অনুবাদ করা হলো আজ আপনাদের জন্য।

আসুন জেনে নেই বিস্তারিত রেসিপি।

উপকরণঃ

- মুরগির মাংস ৫০০ গ্রাম (আধা কেজি),

- আদা বাটা ১ চা চামচ,

- রসুন বাটা ১ চা চামচ,

- পেঁয়াজ বাটা ১/৪ অর্থাৎ সিকি কাপ,

- টক দই ১/৪ কাপ

- হলুদ গুঁড়ো আধা চা-চামচ,

- মরিচের গুঁড়ো ১ চা-চামচ,

- ভাজা জিরার গুঁড়ো আধা চা-চামচ,

- ধনে গুঁড়ো আধা চা-চামচ,

- পোস্তদানা বাটা আধা টেবিল চামচ,

- তেল সিকি কাপ,

- ঘি ১ টেবিল চামচ,

- লবণ ১ থেকে দেড় চা-চামচ অথবা স্বাদ অনুযায়ী

- কাঁচা মরিচ ৮টি,

- তেজ পাতা ১টি,

- দারচিনি ২ টুকরা,

- এলাচ ২টি,

- দেশি পেঁয়াজ মিহি কুচি আধ কাপ,

- কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ।

প্রণালীঃ

- মাংস টুকরো করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

- হাঁড়িতে তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ ও তেজপাতার ফোড়ন দিয়ে মাঝারি আঁচে পেঁয়াজ বাদামি করে ভাজুন। এবারে মাংস ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিন।

- মাংস ভাজা হলে তাতে পোস্তদানা বাটা ও জিরার ফাঁকি বাদে অন্যান্য বাটা মসলা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ঢেকে দিন। টক দই ভালো করে ফেটিয়ে দিয়ে দিন। ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন।

- ১০-১৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে ১ কাপ গরম পানি দিয়ে মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করুন ও ঢেকে দিন। -১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে জিরাগুঁড়া ও পোস্তদানা বাটা দিয়ে নেড়ে আবারও ঢেকে দিন।

- তেল ভেসে উঠলে কাঁচা মরিচ ও কেওড়া দিয়ে হালকা নেড়ে ১ টেবিল চামচ ঘি ছড়িয়ে ঢেকে দিন। আঁচ কমিয়ে দমে রাখুন কিছুক্ষণ। গরম গরম পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন মজাদার হায়দ্রাবাদী চিকেন।

বিঃদ্রঃ নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন। পেইজটি ভাল মনে হলে আপনার বন্ধুদেরও পেইজটি লাইক করার জন্য ইনভাইট করুন।

Labels:

¤¤ শীতের সবজি দিয়ে মজাদার মাংস ভুনা ¤¤

¤¤ শীতের সবজি দিয়ে মজাদার মাংস ভুনা ¤¤



মুরগি/খাসি/ভেড়া/গরুর মাংসের নানান রকম ভুনা আমরা রান্না করে থাকি। ঝাল ফ্রাই থেকে শুরু

করে কষা মাংস, আচারি ভুনা, কালো ভুনা ইত্যাদি সবই মাংসের ভুনা রেসিপি। সেই সমস্ত চেনাজানা

রেসিপির ভিড়ে আজ রইলো একদম ভিন্নধর্মী একটি রেসিপি। শীতের সবজি দিয়ে মাছের তরকারি

কমবেশি সকলেরই পছন্দ। তাহলে এবার রেঁধে দেখুন শীতের সবজির সাথে মাংসের মজাদার

যুগলবন্দী। আপনার পছন্দসই যে কোনো মাংস বেছে নিন, আর চেষ্টা করে দেখুন নতুন স্বাদের এই

রেসিপিটি।

উপকরণঃ

- মুরগি/গরু/ভেড়া/খাসির মাংস ১ কেজি,

- পেঁয়াজ বাটা ১/৪ কাপ,

- আদা বাটা ১ টেবিল চামচ চামচ,

- রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,

- দারুচিনি ২ সে. মি. ৩ টুকরা,

- এলাচ ২ কাপ,

- চিনি ২ চা চামচ,(ইচ্ছা)

- লবণ স্বাদ মত,

- মরিচ বাটা ১ টেবিল চামচ,

- ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ

- হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ

- জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ

- পেঁয়াজ স্লাইস ৬টি,

- নতুন গোল আলু ৫/৬টি

- টমেটো মোটা স্লাইস ২ টি

- গাজর মোটা স্লাইস ১/২ কাপ

- পেঁয়াজ মোটা স্লাইস ১ কাপ

- ক্যাপ্সিকাম ডুমো করে কাটা- ১/২ কাপ

- পেঁয়াজ পাতা- পছন্দ মত

- ধনে পাতা- ইচ্ছা

- তেল ১/২ কাপ

- দই ১/২ কাপ

প্রণালীঃ

- মাংস টুকরা করে ধুয়ে নিন। বাটা মসলা, গুঁড়ো মসলা, দই, লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখুন।

- ১ ঘণ্টা পর মাংস হাঁড়িতে করে চুলায় দিন।

- আন্দাজমতো অল্প ফুটানো পানি দিন (খাসি ও গরুর মাংসের ক্ষেত্রে), এবং সিদ্ধ হতে দিন। পানি শুকিয়ে ফেলবেন চুলাতেই।

- আলুর খোসা ছাড়িয়ে ২ টুকরা করুন। তেলে আলু লাল করে ভেজে তুলে রাখুন। চাইলে সিদ্ধ করেও নিতে পারেন। আবার হালকা ভাপিয়ে ভেজে নিতে পারেন।

- তেলে গরম মশলার ফোঁড়ন দিন ও কাটা পেঁয়াজ দিয়ে একটু ভাজুন। মাংস ও আলু তাতে দিয়ে দিন। ভালো করে কষিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে দিন।

- মাংস তেলের ওপরে উঠে এলে সবজি গুলো দিয়ে দিন। ভালো করে নেড়ে ভাজা ভাজা করুন। পরিবেশন করুন গরম গরম।

বিঃদ্রঃ নিয়মিত ভাবে আপনার ফেসবুক টাইম লাইনে আমার পোস্ট করা রেসিপি গুলো পেতে চাইলে অবশ্যই সব সময় পোস্ট গুলোতে লাইক, কমেন্টস অথবা শেয়ার করুন। পেইজটি ভাল মনে হলে আপনার বন্ধুদেরও পেইজটি লাইক করার জন্য ইনভাইট করুন।

Labels:

***ঢাকাই বিরিয়ানি***

                     ***ঢাকাই বিরিয়ানি***



উপকরণ:

১.মাংস ২ কেজি, টকদই ১ কাপ, মিষ্টিদই সিকি কাপ, পেঁয়াজবাটা আধা কাপ, আদাবাটা ২ টেবিল-

চামচ, রসুনবাটা ১ টেবিল-চামচ, শাহি জিরাবাটা ১ চা-চামচ, দারচিনি ৪ টুকরা, এলাচ ৪টি, লবঙ্গ ৬টি,

তেজপাতা ৪টি, আলুবোখারা ৮টি, শুকনা মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল আধা কাপ,

বেরেস্তা আধা কাপ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, জায়ফল-জয়ত্রি গুঁড়া আধা চা-চামচ।

প্রণালি: 


মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। এবার মাঝারি আঁচে কষিয়ে

পরিমাণমতো পানি দিয়ে মাংস রান্না করুন। মাংস সেদ্ধ হয়ে তেলের ওপর এলে বেরেস্তা, জায়ফল-

জয়ত্রি গুঁড়া, গরম মসলার গুঁড়া দিয়ে নামান।

উপকরণ: ২. আধা কেজি আলু ঘি দিয়ে ভেজে আধা সেদ্ধ করে নিতে হবে।

উপকরণ: ৩. পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজবাটা ২ টেবিল-চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, পোস্তদানাবাটা ১ টেবিল-চামচ, বাদামবাটা ১ টেবিল-চামচ, টকদই আধা কাপ, মালাই আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, বেরেস্তা ১ কাপ, কিশমিশ ১ টেবিল-চামচ, পেস্তা বাদামকুচি ২ টেবিল-চামচ, দারচিনি ৬ টুকরা, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৮টি, কেওড়ার জল পৌনে এক কাপ, কাঁচা মরিচ ৮-১০টি।

প্রণালি:   চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন, কেওড়ার জলে জাফরান ভেজান। অন্য হাঁড়িতে ঘি গরম করে সব মসলা কষিয়ে চাল দিয়ে ভাজুন। এবার এতে ৫ কাপ গরম পানি দিয়ে লবণ, দই দিয়ে ঢেকে দিন। পানি কমে এলে দুধের সঙ্গে পোস্তদানা ও বাদামবাটা গুলিয়ে পোলাওয়ে দিয়ে অল্প জ্বালে ২০ মিনিট রাখুন। হাঁড়িতে অর্ধেক পোলাও উঠিয়ে দুই স্তরে মাংস, পোলাও, মালাই, আলু, কাঁচা মরিচ, বেরেস্তা, কিশমিশ, পেস্তা বাদাম, কেওড়ার জলে ভেজানো জাফরান দিয়ে সাজিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে ৩০ মিনিট দমে রাখুন। নামিয়ে পরিবেশন।

Labels:

সরিষার তেলের তেহারী

                    সরিষার তেলের তেহারী


উপকরণ:

গরুর মাংস - ১ কেজি

পোলাওর চাল - ৭৫০ গ্রাম

টক দই - আধা কাপ

কাঁচা মরিচ বাটা - ১ টেবল চামচ

ধনে গুঁড়া - আধা চা চামচ

গোলমরিচ ভেজে গুঁড়া করা - ১ চা চামচ

দারচিনি - এলাচ - লবঙ্গ ৪ টি করে

শাহজীরা - ১ চা চামচ

পেঁয়াজ কুচি - আধা কাপ

সরিষার তেল - আধা কাপ

আদার রস - ২ টেবল চামচ

রসুনের রস - ১ টেবল চামচ

পোস্তোদানা বাটা - আধা টেবল চামচ

কাজুবাদাম বাটা - ১ টেবল চামচ

জিরা গুঁড়া - আধা চা চামচ

সয়াবিন তেল - আধা কাপ

কাঁচা মরিচ আস্ত - ১৫ - ১৭ টি

লবন পরিমাণমতো

মাওয়া - আধা কাপ

গরুর দুধ - আধা কাপ

চিনি - ১ টেবল চামচ

এলাচ, দারচিনি, জায়ফল, জয়ত্রী ও শাহজীরা একসঙ্গে ভেজে গুঁড়া করা - ১ টেবিল চামচ

কেওড়া জল - ২ টেবল চামচ

প্রণালী:

-মাংস ছোট টুকরা করে কাটতে হবে। এবার আদা - রসুনের রস, টক দই, কাঁচা মরিচ বাটা, ধনে - জিরা

গুঁড়া, পোস্তোদনা বাটা,বাদাম বাটা ও লবণ দিয়ে মেখে রাখতে হবে আধা ঘণ্টা।

-প্রেসার কুকারে সয়াবিন তেল দিয়ে পেঁয়াজ লাল করে মাংস ও দুই কাপ পানি দিয়ে ঢাকনা বন্ধ করে

দিতে হবে। চার - পাঁচটি সিটি দিয়ে নামিয়ে রাখতে হবে। একটু ঠান্ডা হলে ঢাকনা খুলে ভাজা মশলা,

গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।

-চাল রান্নার দশ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখতে হবে। হাঁড়িতে সরিষার তেল, এলাচ, দারচিনি ও সরিষার

ফোড়ন দিয়ে ভেজানো চাল নাড়তে হবে. চালের পানি শুকালে দেড় গুণ পানি ও লবণ দিতে হবে।

- কিছুক্ষণ পরে ওপর থেকে দুধ, চিনি গুলিয়ে ও মাওয়া ছিটিয়ে দিতে হবে. পানি সমান হলে রান্না করা

মাংস দিয়ে ভালভাবে চালের সঙ্গে মিশিয়ে তাওয়ার ওপর বসাতে হবে।

- ১০ মিনিট পরে আরেকবার নেড়ে ওপরে কেওড়াজল ও শাহজিরা ছিটিয়ে দিতে হবে. এবার ঢেকে ১৫

মিনিট দমে রেখে পরিবেশন।


Labels:

রেসিপি :-"'মুগডালের সাদা খিচুড়ি"'

         রেসিপি :-"'মুগডালের সাদা খিচুড়ি"'




উপকরণ :

১. পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম,

২. মুগডাল ২৫০ গ্রাম,

৩. পেঁয়াজ কুচি দেড় টেবিল চামচ,

৪. ঘি ২ টেবিল চামচ, এলাচ,

৫. দারুচিনি কয়েকটা,

৬. আদাবাটা ১ চা-চামচ,

৭. রসুনবাটা আধা চা-চামচ,

৮. কারিপাতা ৮-১০টা,

৯. লবণ স্বাদমতো,

১০. কাঁচা মরিচ ৫-৬টা,

১১. লবঙ্গ ২-৩টা।

প্রণালি :

মুগডাল অল্প আঁচে টেলে নিন। চাল ও ডাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ঘিতে পেঁয়াজ, লবঙ্গ, এলাচ,

দারুচিনি ও কারিপাতা ভাজুন। এবার আদাবাটা, রসুনবাটা, চাল ও ডাল দিয়ে কয়েক মিনিট কষান।

সাড়ে তিন কাপ-আন্দাজ গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন। মাঝারি আঁচে রাখুন। পানি কমে এলে নেড়ে

কাঁচা মরিচ দিয়ে মৃদু আঁচে ঢেকে দিন। হয়ে গেলে ভাজা ডিমের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

Labels:

লাজিজ কাবাব

                            লাজিজ কাবাব




উপকরণ :

১. হাড়ছাড়া মুরগি পরিমাণমতো,

২. টক দই ১০০ গ্রাম,

৩. কাশ্মীরি লং ১০০ গ্রাম,

৪. গরম মসলা ২০ গ্রাম,

৫. এলাচ বাটা চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ,

৬. হলুদ আধা চা চামচ,

৭. মাখন ৫০ গ্রাম,

৮. আদা-রসুন বাটা এক চা চামচ,

৯. সরিষা ২০ গ্রাম।

প্রণালি :

প্রথমে মুরগিগুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে লবণ এবং আদা-রসুন বাটা দিয়ে সুন্দর করে মেখে নিন।

এরপর কিছুক্ষণ রেখে দিন। অন্য একটি পাত্রে টকদইসহ বাকি সব উপকরণ নিয়ে একসঙ্গে মিশিয়ে

নিন। মুরগিটাকে ঢেলে নিন এবং ভালোমতো ম্যারিনেট করে ওভেন অথবা তান্দুরে রান্না করে নিন।

অবশেষে পুদিনা পাতা ও চাটনিসহ পরিবেশন করুন দারুণ মজার লাজিজ কাবাব।

Labels:

বিফ বটি কাবাব

                            বিফ বটি কাবাব



কম বেশি সবাই খুব পছন্দ করে থাকে বিফ বটি কাবাব। এইবার আপনি ঘরেই তৈরি করতে পারবেন

এই সুস্বাদু কাবাবটি।

প্রয়োজনীয় উপকরণ:

* হাড় ছাড়া মাংস ১ কেজি,

* পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ,

* হলুদ ও মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ,

* আদা ও রসুন বাটা ১ চা চামচ,

* সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ,

* টক দই আধা কাপ,

* পেঁপে বাটা ১ টেবিল চামচ,

* ভিনেগার ১ চা চামচ,

* জিরা বাটা ২ চা চামচ,

* দারচিনি ও এলাচ ৫/৬ টুকরা,

* জয়ফল ও জয়ত্রী বাটা আধা চা চামচ,

* তেল প্রয়োজনমতো,

* লবণ স্বাদমতো,

* শিক ৮/১০টি।

প্রস্তুত প্রণালী:

মাংস ভালো করে ধুয়ে ছোট ছোট বটি করে নিন। একটি পাত্রে মাংস, টক দই, লবণ, পেঁপে বাটা,

ভিনেগার, সরিষার তেল, দারচিনি, এলাচ গুঁড়া, জয়ফল ও জয়ত্রী বাটা ও সব মসলা মেখে ১ ঘণ্টা

মেরিনেট করে রাখুন।

মাংসের বটি শিকে গেঁথে কয়লার বক্সে কয়লা লাল করে বা ফ্রাইপ্যানে ঘি গরম করে শিকে গাঁথা

মাংসে ঘি ব্রাশ করুন। বটি ভাজা ভাজা হয়ে আসলে শিক থেকে মাংস আস্তে আস্তে খুলে প্লেটে দিয়ে

পোলাও বা বিরিয়ানীর সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

Labels:

বার্গার স্টেক

                             বার্গার স্টেক




উপকরণ:  গরু বা খাসির মাংস আধা কেজি, কাঁচামরিচ কুচি আধা টেবিল-চামচের একটু বেশি,

আদা

বাটা ১ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা ৪-৫টা, গোলমরিচ ছেঁচা ২-৩টা, কাবাব মসলা ১

চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি করা ১ কাপ, ডিম ১টা, রসুন বাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতা ২ টেবিল-চামচ, লবণ

পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল-চামচ, ময়দা বা ব্রেডক্রাম ২ টেবিল-চামচ।

প্রণালি: প্রথমে মাংস কিমা করে ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে কমপক্ষে ১৫ মিনিট রেখে

দিতে হবে। এবার কিমা ৬ ভাগ করে প্রত্যেক ভাগ নিয়ে বড় চ্যাপ্টা করে স্টেক তৈরি করতে হবে।

পলিথিনের ভেতর তেল মাখিয়ে কিমা চেপে স্টেক করা যেতে পারে। এবার ফ্রাইপ্যানে ছ্যাঁকা তেলে

ফ্রাই করতে হবে। ইচ্ছা করলে ওভেনে ১৮০ ডিগ্রিতে ১৫ মিনিট বেক করা যাবে। বনরুটির ভেতর

বিফস্টেক, বিভিন্ন রকমের পনির, সস দিয়ে পরিবেশন।   ছয়জনের জন্য পরিবেশন

Labels: